নীলফামারীর কৃতি সন্তান এ্যাড. আমিরুল ইসলামকে ঢাকায় ক্রেষ্ট প্রদান

হামিদা আক্তার , নীলফামারী থেকে : সোমবার ৩১ জুলাই ইনষ্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ কাকরাইল ঢাকার কাউন্সিল হলে ঢাকা ট্যাকসেস বার এসোসিয়েশনের নব-নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথী গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এম পি’র হাত থেকে ক্রেষ্ট গ্রহন করেন নীলফামারী জেলার কৃতি সন্তান নীলফামারী-০৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক মরহুম এ,কে,এম হাফিজ উদ্দিন বিএসসি স্যারের পুত্র ঢাকা ট্যাকসেস বার এসোসিয়েশন নির্বাচনে (২০১৭-১৮) আওয়ামীলীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলে বিপুল ভোটে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান অতিথির হাত থেকে ক্রেষ্ট গ্রহন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী কর আইনজীবী পরিষদ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক,বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ও পুর্নবাসন সোসাইটি, যুব কমান্ড, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহ-সভাপতি,নীলফামারী জেলা যুবলীগের সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছা সেবক লীগের কিশোরগঞ্জ উপজেলা শাখার সাবেক আহবায়ক এবং অত্র আসনের গণমানুষের জনপ্রিয় জননেতা এ্যাডভোকেট মো: আমিরুল ইসলাম আমীর। উক্ত অভিষেক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রেলপথ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক,এমপি, খাদ্য মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী এ্যাডভোকেট মোঃ কামরুল ইসলাম,এমপি, ১৬৩ কিশোরগঞ্জ-২ (পাকুন্দিয়া ও কটিয়াদী) ও সদস্য, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ও ঢাকা ট্যাকসেস্ বার এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট মোঃ সোহরাব উদ্দিন এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের আহবায়ক ও বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও একুশে আগষ্ট গ্রেনেট হামলা মামলার প্রধান আইনজীবী এ্যাডভোকেট সৈয়দ রেজাউল রহমান, সাবেক সংসদ সদ্স্য,ঢাকা ট্যাকসেস্ বার এসোসিয়েশনের ও বাংলাদেশ ট্যাক্স ল’ইয়াস্র্ এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট শাহ্ জিকরুল আহমেদ, লিগ্যাল এডুকেশন কমিটি, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ও ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক,সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট কাজী নজীব উল্লাহ হিরু, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি, বৃহত্তর ফরিদপুর কর আইনজীবী সমিতির প্রধান উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ আইন সমিতির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব এড. মোল্লা মোঃ আবু কাওছার, সংসদ সদস্য-৩২৪ ও মহিলা আসন- ২৪ এর এ্যাডভোকেট সানজিদা খানম এম.পি, সিনিয়র আইনজীবী ও বাংলাদেশ ট্যাক্স ল’ইয়ার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি মনিরুল হুদা ও বাংলাদেশ ট্যাক্স ল’ইয়ার্স এসোসিয়েশনের মহাসচিব ও ঢাকা ট্যাকসেস্ বার এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম,এ, গফুর মজুমদার-২ প্রমূখ। উক্ত অভিষেক অনুষ্ঠানে ঢাকা ট্যাকসেস বার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদকে এ্যাডভোকেট মোঃ বদিউজ্জমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সভাপতি এ্যাডভোকেট মোঃ খোরশেদ আলম। উল্লেখ্য, দুখী মানুষের মুখে হাঁসি ফুটাতে আওযামীলীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে রাজনীতিতে এসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসতে চাঁন মাটি ও মানুষের নেতা, এক সময়ের তুখোর ও বিশ্ববিদ্যালয় কাঁপানো ছাত্রনেতা এ্যাড. মোঃ আমিরুল ইসলাম আমির। ছাত্র জীবন থেকেই তিনি ছাত্রলীগ সংগঠনে থেকে কল্যাণকর নানামুখি কার্যক্রমে জড়িয়ে থাকতেন। নীলফমারীর কিশোরীগঞ্জে তার জন্মভ‚মি এলাকায় নানা উন্নয়নমুখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত থেকে কাজ করে চলেছেন। সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন গরীব-দুখী মানুষের দিকে। অসহায় পরিবারকে দিচ্ছে আর্থিক সহায়তা। অর্থাভাবে লেখাপড়া করতে না পারা শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দিয়েছেন অর্থ। ফলে এসব পরিবারের সদস্যরা কৃতজ্ঞতার সুরে বলেন, বেঁচে থাক তিন দীর্ঘদিন। পাঁশে থাক সুখে-দুখে আমাদের সাথে। এই কামনাই করছে এখন এলাকাবাসী। তিনি কিশোরীগঞ্জ-সৈয়দপুর এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে ভ‚মিকা রাখছেন চোখে পড়ার মত। এ ব্যাপাবে টেলিফোনে যোগাযোগ করা হয় এ্যাড. মোঃ আমিরুল ইসলাম আমির সাথে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, আমি প্রধান প্রধানমন্ত্রীর তারুন্য নির্ভর নেতৃত্বের প্রয়াসে যুক্ত হয়ে তরুন প্রজন্মের নেতৃত্ব দিতে চাই। একারনেই আমি স্কুল জীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেও ছাত্ররাজনীতিতে ছাত্রলীগ করেছি। বর্তমানেও আমি আওয়ামীলীগ রাজনীতিতে নানা পদে অধিষ্ঠিত রয়েছি। সুতরাং আমাকে যদি আমার নির্বাচনী এলাকায় নীলফামারী-৪ আসনের মনোনয়ন দেওয়া হয় তাহলে আমি সারাজীবনের অর্জিত শিক্ষা ও আওয়ামীলীগের আদর্শ বুকে ধারন করেই মাটি ও মানুষের রাজনীতিতে থাকতে চাই। আমার জীবনের অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আমার নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ জনগণের উন্নয়নের কান্ডারী হয়ে কাজ করে যেতে চাই। বর্তমান সরকারের ভিশনকে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশের শতভাগ সফলতা অর্জনে আমার ভ‚মিকা থাকবে সব সময়।