বছরের শেষ সূর্য দেখতে পতেঙ্গায় উপচে পড়া ভিড়

সূর্যাস্তের মধ্য দিয়ে বিদায় নিলো আরো একটি বাংলা বছর। কাল সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে গান আর সুরে সুরে আবাহন করা হবে নতুন বছর ১৪২৬। পুরনো বছরকে বিদায় জানাতে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে আজ ছিলো পর্যটক ও দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। সূর্যাস্তের মধ্য দিয়ে পুরনো জীর্ণতাকে ভুলে নতুনকে বরণের প্রত্যয় তাদের।

বিদায় নিয়েছে ১৪২৫ বঙ্গাব্দ। পুরনো সব গ্লানি আর জরাজীর্ণতা ধুয়েমুছে গেছে চৈত্রের শেষ সূর্যাস্তের সঙ্গে, ভোরের সূর্যোদয়ের সঙ্গে সূচনা হবে নতুন একটি বছরের।

বছরের শেষ সূর্যাস্ত দেখতে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে ঢল নামে লাখো পর্যটকের। তিল ধারণের ঠাইও ছিল না সৈকত এলাকায়। শনিবার (১৩ এপ্রিল) সারাদিন চট্টগ্রামের সকল পরিবহন ছিল পতেঙ্গামুখি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে মানুষের ভিড়। সব ধরনের বয়সের মানুষের পদচারণায় মুখর ছিল সৈকত এলাকা।

রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষেরা পতেঙ্গায় ছুটে এসেছেন পুরনো সব গ্লানি ধুয়েমুছে নতুনের প্রত্যাশায়।

লাখো পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সৈকত এলাকায় নিয়োজিত ছিল নিরাপত্তা রক্ষীবাহিনী।

পহেলা বৈশাখে শান্তি ও সম্প্রীতির বন্ধনে দৃঢ় হবে মানুষের সম্পর্ক। এমন প্রত্যাশা ছিল সৈকতে ঘুরতে আসা সবার চোখেমুখে।

লাখো মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে নিরাপত্তা রক্ষীবাহিনীর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য গড়ে তোলা হয়েছিল তিন স্তরের নিরাপত্তা বলয়।