রোহিঙ্গা ইস্যুতে সারাবিশ্বই যেন এখন বাংলাদেশে

রোহিঙ্গা সমস্যা বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানাতে এবং অতিদ্রুত ও কিভাবে এই সমস্যার সমাধানে পৌঁছানো যায় সেই বিষয়ে সহযোগিতা করতে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা।

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে তাদের। এই সফর শেষেই হয়তো সামনে আসবে সমস্যা সমাধানের পথ। সব দেখে শুনে মনে হচ্ছে পুরো বিশ্বই যেন উঠে এসেছে বাংলাদেশে।

চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াংই এসেছেন বাংলাদেশে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে চীন ও মিয়ানমারের সংলাপে সাহায্য করতে তার দেশের আগ্রহের কথা জানান।

যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর এইচ ই জেফ মার্কলে এসেছেন রোহিঙ্গা ক্যাম্প সফরে। পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন তিনি।

যুক্তরাজ্যের দি কাউন্টিস অব ওয়েসেক্সও বাংলাদেশ সফরে এসে প্রথমে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিদর্শনে যান। জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারো কোনো গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। এর আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন তিনি।

একই ভাবে জার্মানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিগমার গ্যাব্রিয়েলও রয়েছেন বাংলাদেশ সফরে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে তারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে।

সুইডেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মারগট ওয়ালস্টর্মও এসেছেন বাংলাদেশ সফরে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলবেন তিনিও।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি ও ভাইস প্রেসিডেন্ট ফেডেরিকা মঘেরিনিও এসেছেন বাংলাদেশ সফরে। কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন তিনি।