সেনাবাহিনী গ্রেপ্তার করতে পারবে : সিইসি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে ২৪ ডিসেম্বর থেকে মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী। নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা রক্ষায় স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি জরুরি প্রয়োজনে ম্যাজিস্ট্রেটের সহায়তায় তারা গ্রেপ্তার করতে পারবে।

শনিবার বিকালে নির্বাচন কমিশনের সভা শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা এসব কথা বলেন। ইসির মিডিয়া সেন্টারে ব্রিফিংয়ে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব উপস্থিত ছিলেন।

সেনাবাহিনীর গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘যদি ম্যাজিস্ট্রেট থাকে বা কোনও একটি এলাকা/কেন্দ্রে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় যে, ইমিডিয়েট হস্তক্ষেপ করার দরকার হয় তাহলে তারা গ্রেপ্তার করতে পারে। এটা আইনেই বলা আছে। সিআরপিসিতে আইনে যেভাবে আছে, সেভাবেই তারা দায়িত্ব পালন করবে।

ড. কামালের ওপর হামলা ফৌজদারি অপরাধ

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ফৌজদারি অপরাধ হয়েছে বলে মন্তব্য করে সিইসি নুরুল হুদা বলেন, ‘ড. কামাল একজন সিনিয়র সিটিজেন। তার ওপর হামলার এই ঘটনা দুঃখজনক।’

বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্টের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার হয়রানির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কাউকে অহেতুক হয়রানি ও গ্রেপ্তারি না করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইজিপিকে আগামীকাল (রবিবার) চিঠি দেওয়া হবে। তবে কেউ ফৌজদারি অপরাধ করলে ইসির কিছু করার থাকবে না।’