জামালপুর-১ আসনে তৃণমূলের আস্থার প্রতীক নূর মোহাম্মদ চান আওয়ামীলীগের মনোনয়ন
জামালপুর-১ আসনে আগামি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে রাজনীতির মাঠ। ইতোমধ্যে সম্ভাব্য এমপি প্রার্থীরা এলাকায় ঘন ঘন যাতায়াত শুরু করেছেন।
অনেক সম্ভাব্য প্রার্থী মাঠে ঘাটে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে আগামি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তৃণমূলের আস্থা বেড়েছে নূর মোহাম্মদের ওপর।
জামালপুর-১ আসনের (বকশীগঞ্জ ও দেওয়ানগঞ্জ) সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ইতোমধ্যে মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন নূর মোহাম্মদ।
বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি নূর মোহাম্মদ দীর্ঘ ২০ বছর আওয়ামী লীগের হাল ধরে দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করেছেন।
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী নূর মোহাম্মদ ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিজয়ের পেছনে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।
তাই আগামি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জামালপুর-১ আসনে নৌকার মাঝি হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান তিনি।
ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী নূর মোহাম্মদ বকশীগঞ্জ ও দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় এবং গণসংযোগ করে সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড নিয়ে জনসাধারণের সামনে তুলে ধরে নৌকা প্রতীকে ভোট চেয়েছেন।
বকশীগঞ্জ ও দেওয়ানগঞ্জের তৃণমূল নেতা কর্মী ও সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, নূর মোহাম্মদ রাজনীতির শুরু থেকে সাধারণ মানুষ ও দলের নিবেদিত প্রাণ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। তার নেওয়া ব্যক্তিগত উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির কারণে মানুষের মুখে মুখে প্রশংসিত হয়েছেন।
এছাড়াও দলীয় কর্মকান্ডের বাইরে তার নেওয়া নানা সামাজিক কর্মকান্ড, শিক্ষাবৃত্তি, অসহায় পরিবারকে পুনর্বাসন কর্মসূচি ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে।
তৃণমূল নেতা কর্মীদের দাবি আগামি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের জনপ্রিয় ও কর্মীবান্ধব নেতা নূর মোহাম্মদকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হলে সহজেই এই আসনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত হবে।তাই তৃণমূলের আস্থার প্রতীক নূর মোহাম্মদকে নৌকার মাঝি করার দাবি জানান দলীয় নেতা কর্মীরা।
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী নূর মোহাম্মদ জানান,আমি ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভাবে অংশ গ্রহণ করেছি এবং যৌবনের শুরু থেকেই আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করে যাচ্ছি। সেই ধারাবাহিকতায় ২০০৩ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত আমি বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। তৃণমূলের সঙ্গে আমার নিবিড় সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।
সেই তৃণমূলের নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আমি মানুষের পাশে দাড়িয়ে দলীয় কর্মকান্ড বাস্তবায়ন ও সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালনা করেছি। তবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আমাকে সুযোগ দিলে আমি মানুষের কল্যাণে তাদের পাশে থেকে কাজ করতে চাই।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন