ড্র অনুষ্ঠিত হলো ১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের

সোমবার (৩১ অক্টোবর) ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১০৯তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এবারের ড্রয়ে ০০৯৮৬৬৭ নম্বর ৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার পেয়েছে ও ০৮৮৮০৫১ নম্বর দ্বিতীয় ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার পুরস্কার পেয়েছে।

এছাড়া তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী ১ লাখ, ৪র্থ পুরস্কার বিজয়ী ৫০ হাজার ও পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবে।

এবার ১০০ টাকা মূল্যমানের একক সাধারণ পদ্ধতি বা প্রত্যেক সিরিজের একই নম্বরে প্রাইজবন্ডের ড্র পরিচালিত হয়। এসময় মোট ৭০টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবারে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে।

এবারের ড্র’তে ০০০০০০১ থেকে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত প্রাইজবন্ডের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের জন্য ঘোষণা করা হয়।

একক সাধারণ পদ্ধতিতে (অর্থাৎ প্রতি সিরিজের জন্য একই নম্বর) এ ড্র পরিচালিত হয় এবং বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের ৭০টি সিরিজ যথা- কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট, খঠ, খড, খঢ, খথ, খদ, খন, খপ, খফ, খব, খম, খল, খশ, খষ, খস, খহ, গক, গখ, গগ, গঘ, গঙ, গচ, গছ, গজ, গঝ, গঞ, গট, গঠ, গড, গঢ, গথ, গদ, গন, গফ এই ‘ড্র’ এর আওতাভুক্ত ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়।

১ লাখ টাকা করে দুটি তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে ০৩৯৫৪১৬ ও ০৪৮১৮৬২ নম্বর। প্রতিটি ৫০ হাজার টাকা করে দুটি চতুর্থ পুরস্কার পেয়েছে ০০১১৫৭৬ ও ০২০২৯৩৯ নম্বর। প্রতিটি ১০ হাজার টাকা করে ৪০টি পঞ্চম পুরস্কার পেয়েছে ০০০৭৭১৮, ০১৩৮০৭২, ০৩৫৭৫৮৪, ০৫৮৮৮৯৯, ০৮০০৭২৪, ০০১৭৮৮৭, ০১৪৯৬৪৯, ০৩৫৯৭৫৭, ০৫৯৩৭২০, ০৮০৩৭৩৬, ০০৬০৫৬৪, ০১৮৪৫৯৬, ০৩৯৩১৩৯, ০৬০৮৪১৭, ০৮৮৭৯৪৪, ০০৬১০১৩, ০২০৪৭২৬, ০৩৯৬০৪২, ০৬৩৫৭৯৬, ০৮৯৩৪২৩, ০০৬৪২৩০, ০২৫২৭৬৬, ০৪৬৯৬৪০, ০৬৮৯৮৮৮, ০৯০১৭৯২, ০০৭৭৬৫৩, ০২৮০৩৪৩, ০৫৪৪০৮৪, ০৭১৩০৪৬, ০৯২৬৩২০, ০০৯১১১০, ০৩০৭৫২৯, ০৫৬৬৯৭৬, ০৭৫৭৬৬২, ০৯৪৫৮০৬, ০১০৯৪৩৪, ০৩৫২২০২, ০৫৭৮৬৫৪, ০৭৫৮১৮৯ এবং ০৯৯৫৭৭৮ নম্বর।

এদিকে ড্রয়ের নির্ধারিত তারিখ থেকে ৬০ দিন আগে (বিক্রির তারিখ ধরে ও ড্রয়ের তারিখ বাদ দিয়ে) যেসব প্রাইজবন্ড বিক্রি হয়েছে, সেগুলো এ ড্রয়ের আওতাভুক্ত হবে বলে জানাযায়।

উল্লেখ্য, আয়কর অধ্যাদেশ-১৯৮৪ এর ৫৫ ধারার নির্দেশনা অনুযায়ী ১৯৯৯ সালের ১ জুলাই থেকে প্রাইজবন্ড পুরস্কারের অর্থ থেকে ২০ শতাংশ হারে উৎস কর কর্তন করে থাকে।