এই ধরনের নারীকে ভীষণ ঘৃণা করি : শ্রাবন্তীর স্বামী রোশন
সম্ভবত বিয়ে ভাঙার আগে এই প্রথম সোশ্যাল মিডিয়ায় এভাবে বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ছেন শ্রাবন্তী। রাজীব বিশ্বাসের সময় সোশ্যাল মিডিয়া আসেনি। কৃষ্ণ ভিরাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের সময় কোনও সাড়াশব্দ ছিল না কারও মুখেই।
ব্যতিক্রম রোশান সিং।
তিনি কিন্তু ছেড়ে কথা বলছেন না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শ্রাবন্তীর প্রতিটি পদক্ষেপে নজরে রাখছেন এবং সুযোগ মতো কড়া জবাব দিচ্ছেন তিনি। ফের কী নিয়ে রেষারেষি তারকা দম্পতির মধ্যে?
অতি সম্প্রতি শ্রাবন্তী নিজের মা-বাবার সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেন। ক্যাপশনে বলেন, তাকে সব অবস্থায় সমর্থন জানিয়ে এসেছেন এরাই।
সেখানে তার সিঁথিতে জ্বলজ্বল করছে সিঁদুর। ছবি দেখে অনুরাগীরা নতুন জল্পনায় মেতেছেন।
ভোলেননি রোশান।
শ্রাবন্তীর এই পোস্টের পরেই তার পাল্টা পোস্ট আত্মজা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উক্তি ধার করে।
কী বলা হয়েছে সেখানে? ‘সুখী দাম্পত্যের চাবিকাঠি পারস্পরিক বিশ্বাসের মধ্যে লুকিয়ে। বিয়ের গুরুত্ব বোঝাতে সিঁদুর ভীষণ দুর্বল চিহ্ন।’
রোশান এই উক্তির সমর্থনে অর্থপূর্ণ ক্যাপশনও লিখেছেন, ‘আমি পুরোপুরি সহমত। স্বামী বা প্রাক্তনের আপত্তি সত্ত্বেও কিছু নারী তার নামে জোর করে সিঁদুর পরেন। এই ধরনের নারীকে ভীষণ ঘৃণা করি।’
শ্রাবন্তীর সিঁথির সিঁদুর কি তা হলে অশান্তি চাপা দিতে? রোশানের কথায় ইঙ্গিত মিলছে তেমনটাই। এর আগে করবা চৌথ বা বিজয়া দশমীতেও চওড়া করে সিঁদুর নেন অভিনেত্রী। তখন কিন্তু রোশান এ রকম কোনও মন্তব্য পোস্ট করেননি।
যদিও সোশ্যাল মিডিয়ায় রেষারেষির সূত্রপাত রোশানের হাত ধরেই। ফিটনেস জিম সেন্টার নিয়ে শ্রাবন্তীকে প্রথম কটাক্ষ করেন তিনি। তার পরেই মিম শেয়ার করে ইঙ্গিতে জানান, একজন ছেলের বিয়ে মানে জীবন নষ্ট হয়ে যাওয়া।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন