একতরফা নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না: সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ
            
                     
                        
       		একতরফা নির্বাচন বন্ধ করে সংকট সমাধানে সরকারকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ।
সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোট বর্জনে লিফলেট বিতরণকালে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সংগঠনটির নেতা সাবেক আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজী সরকারের প্রতি এ আহ্বান জানিয়েছেন।
পেশাজীবী নেতারা বলেন, বিরোধী দলকে বাইরে রেখে একতরফা নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না। অবিলম্বে নির্বাচনী তফসিল বাতিলের দাবিও জানান তারা।
এসময় তারা তোপখানা রোডে পথচারী, বাস-রিকশা চালক ও যাত্রীদের হাতে লিফলেট তুলে দেন।
রুহুল আমিন গাজী বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ এ দেশ স্বাধীন করেছে। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে দেশ স্বাধীন হয়েছে আজকে সেই দেশে গণতন্ত্রের জন্য, মানবাধিকারের জন্য, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করার জন্য আন্দোলন করতে হয়। ১৪ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার ভোট এরপর ১৮ সালে রাতের ভোট এখন আবার ডামি নির্বাচন শুরু করেছে সরকার। এ নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণ মানবে না। এদেশের মানুষ স্বাধীনতাকামী, তারা পরাধীনতা মেনে নেবে না।’
এই সমাবেশে অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক খান মো. মনোয়ারুল ইসলাম, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের ড. জহিরুল ইসলাম শাকিল, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের দেলোয়ার হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রকৌশলী আব্দুল হালিম মিঞা, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক জোটের রফিকুল ইসলাম, নার্সেস অ্যাসোসিয়েশনের জাহানারা বেগম, সাংবাদিক বাছির জামাল, রাশেদুল হক, একেএম মহসিন, সাঈদ খানসহ পেশাজীবী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
 
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন




