আরো খবর..

কখনো ডিসি, কখনো এসপি পরিচয়ে প্রতারণা! নওগাঁয় এক প্রতারক আটক

নিজেকে কখনো জেলা প্রশাসক (ডিসি), কখনো পুলিশ সুপার (এসপি) আবার কখনো বড় ব্যবসায়ী পরিচয় দিতেন। এভাবে প্রতারণার মাধ্যমে বিভিন্নজনের কাছে থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসছিলেন তিনি। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। বিভিন্ন আকষর্ণীয় পেশার পরিচয় দিয়ে মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়া ও ফেসবুকে একেক সময় একেক আইডি ব্যবহার করে নারীদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ২আগষ্ট/২০২১ সোমবার সন্ধ্যায় নওগাঁ জেলা পুলিশ কামরুল হাসান ওরফে সাদ্দাম (৩২) নামে ওই প্রতারককে গ্রেপ্তার করেছে।

কামরুল হাসান ওরফে সাদ্দাম যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার আটুলিয়া গ্রামের কাওছার আলীর ছেলে।

নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশের একটি দল নওগাঁ শহরের একটি অভিজাত হোটেল থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।

পুলিশ জানিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। সরকারি বিভিন্ন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে চাকরি দেওয়া, পদোন্নতিসহ নানা সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা হাতিয়ে নিতেন তিনি। এ ছাড়া ফেসবুকে একেক সময় একেক আইডি ব্যবহার করে এবং নিজেকে বিভিন্ন আকর্ষণীয় পেশার পরিচয় দিয়ে ধর্নাঢ্য পরিবারের মেয়েদের প্রেমের ফাঁদে ফেলতেন তিনি। বিদেশে পাঠানোর কথা বলে এসব মেয়েদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিতেন তিনি।

মঙ্গলবার দুপুরে নওগাঁর পুলিশ সুপার প্রকৌশলী মোঃ আবদুল মান্নান মিয়া বিপিএম তাঁর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

পুলিশ সুপার বলেন, নওগাঁ জেলার এক উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের ছেলে মারা যাওয়ার পর তিনি মানষিক বিষন্নতায় ভুগছিলেন। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মোবাইলে প্রতারক কামরুল হাসান ওই ভাইস চেয়ারম্যানকে মা সম্পর্ক বানায় এবং তার বাড়িতে যাতায়াত করতে শুরু করে। ওই ভাইস চেয়ারম্যানের কাছে নিজেকে এএসপি পরিচয় দেন এবং বিশ^াস করান যে তার সাথে সরকারের উচ্চ মহলের ভালো সম্পর্ক আছে। কামরুল তাকে আগামী নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যানের টিকিট পাইয়ে দেয়ার কথা বলে গত বছরের নভেম্বরে ওই ভাইস চেয়ারম্যানের কাছ থেকে তিন লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। টাকা নেওয়ার পর কামরুল হাসান ওই ভাইস চেয়ারম্যানকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে। গতকাল ওই মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জানতে পারেন, প্রতারক কামরুল নওগাঁ শহরের অভিজাত একটি আবাসিক হোটেলে অবস্থান করছে। তিনি বিষয়টি নওগাঁ জেলা পুলিশকে জানান। নওগাঁ সদর থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রতারক কামরুলকে স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার করে।

পুলিশ সুপার বলেন, গ্রেপ্তারের পর কামরুল প্রথমে পুলিশের কাছে নিজেকে একজন ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচয় দেন। পরে জিজ্ঞাসাবাদে কামরুলের কাছ থেকে নানান চাঞ্চল্যকর সব তথ্য বেরিয়ে আসে। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, কামরুল যশোরের ঝিকরগাছার একটি বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। কামরুল অনালাইন ম্যারেজ মিডিয়া গুলোতে নিজেকে কখনো আমেরিকান সিটিজেন, কখনো অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী, কখনো ডিসি, কখনো এসপি, কখনো ডাক্তার পরিচয় দিয়ে পাত্রী খোঁজার বিজ্ঞপ্তি দেন। এরপর বিয়ে করতে ইচ্ছুক ধর্নাঢ্য পরিবারের মেয়েদের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং তাদের সাথে শারিরীক সম্পর্কের ভিডিও ধারণ করে তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন। এ ছাড়া নিজেকে সরকারের বিভিন্ন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়া ও পদোন্নতিসহ বিভিন্ন সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে বিভিন্নজনদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিতেন।

আব্দুল মান্নান মিয়া বলেন, নওগাঁর আবাসিক হোটেল থেকে উদ্ধার হওয়া কামরুলের স্ত্রী পরিচয়দানকারী ওই নারীও কামরুলের প্রতারণার শিকার হন। পুলিশের কাছে ওই নারী স্বীকার করেছেন, এক বছর আগে নিজেকে ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়ে মোবাইলে ওই নারীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং তার সাথে শারিরীক সম্পর্কের ভিডিও ধারণ করে। পরে মেয়েটির কাছ থেকে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে দেড় লাখ টাকা এবং স্বাক্ষরিত দুটি ফাঁকা চেক আদায় করে কামরুল। ফাঁকা ব্যাংক চেক ও শারিরীক সম্পর্কের ভিডিওর ভয় দেখিয়ে গত সোমবার মেয়েটিকে বিয়ে করতে বাধ্য করেন কামরুল।

এব্যাপারে প্রতারক কামরুলের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে নওগাঁ সদর থানায় একটি প্রতারণা মামলা দায়ের করেছে। এছাড়া কামরুলের প্রতারণার শিকার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ চার-পাঁচজন ভুক্তভোগী তার বিরুদ্ধে মামলা করবেন। এসব মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার একেএম মামুন খান চিশতী, গাজিউর রহমান, সাবিনা ইয়াসমিন, নওগাঁ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ নজরুল ইসলাম জুয়েল প্রমুখ।

দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ওএমএসের চাল ও আটা ক্রয়

সারাদেশের ন্যায় নওগাঁর পত্নীতলায় খাদ্য অধিদপ্তরের (ওএমএস)র খোলা বাজারে চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রম চালু হয়েছে। উপজেলা সদরে চারটি পয়েন্টে প্রতিদিনই দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে চাল ও আটা ক্রয় করছেন এলাকার সাধারন মানুষ।

উপজেলা সদর নজিপুর বাসস্ট্যান্ড, নতুন হাট, চকনিরখীন (ঠুকনিপাড়া) মোড় এবং মাহমুদপুর এলাকায় মোট ৪টি স্থানে ডিলার নিয়োগের মাধ্যমে ওএমএস’র চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রম চলছে। গত ২৫জুলাই/২০২১ রবিবার উক্ত কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়।

প্রতিদিন একজন ডিলার দেড় মেট্রিক টন চাল ও ১ মেট্রিক টন আটা বিক্রির জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। নজিপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তপন কুমার, নতুন হাট এলাকায় মিজানুর রহমান, চকনিরখীন (ঠুকনিপাড়া) মোড় এলাকায় সম্ভু এবং মাহমুদপুর এলাকায় দিলিপ কুমার দাসের ডিলার পয়েন্ট থেকে প্রতি কেজি চাল ৩০টাকা ও প্রতি কেজি আটা ১৮টাকা দরে মাথা পিছু ৫ কেজি করে বিক্রয় করা হচ্ছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

এব্যাপারে পত্নীতলা খাদ্য কর্মকর্তা আতাউর রহমান ও নজিপুর খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা সুজন কুমার জানান, সরকারি বিধি মোতাবেক সুষ্ঠুভাবে ওএমএস-এর চাল ও আটা বিক্রির কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

লকডাউন উপেক্ষা করে চলছে যানবাহন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, প্রশাসনের অভিযান

লকডাউন উপেক্ষা করে নওগাঁর পত্নীতলায় চলছে যানবাহন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকলেও কঠোর লকডাউনে মানা হচ্ছে না কোন স্বাস্থ্যবিধি, বাড়ছে করোনার ঝুঁকি। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলা প্রশাসন সহ আইশৃংখলা বাহিনী দিবারাত্রি স্বাস্থ্যবিধি মানাতে এলাকার মানুষকে ঘরে রাখার চেষ্টা চালালেও স্বাস্থ্যবিধি মানছে না অত্রাঞ্চলের বেশির ভাগ মানুষ। পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ হলেও কঠোর বিধিনিষেধ অমান্য করে চলাফেরা করা এ এলাকার মানুষের নিয়মিত সভাবে পরিনত হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি দিন দিনই বাড়ছে।

স্বাস্থ্যবিধি মানাতে প্রশাসনের অভিযান চলমান থাকলেও উপজেলা সদর নজিপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার বঙ্গবাজার, পাতাল মার্কেট, মহব্বত মার্কেট, আহসান প্লাজা সহ বিভিন্ন কাপড়ের দোকান, মনোহারী দোকান, হোটেল রেস্তোরা, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নতুনহাট এবং উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ও চটপটি, ফুচকা, সিংগাড়া চায়ের দোকান গুলোতে লকডাউন উপেক্ষা করে স্বাস্থ্যবিধি না মেনে চলাচল করতে দেখা গেছে এ এলাকার মানুষজনকে। অপরদিকে মসজিদ সহ অন্যান্য উপাসনালয় গুলোতেও মানা হচ্ছে না কোনো স্বাস্থ্যবিধি। মসজিদ, মন্দিরে আসা অধিকাংশ মানুষেরই মুখে থাকছেনা কোন মাস্ক।

লকডাউনের বিধি অনুযায়ী, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান ও জরুরি সেবা ছাড়া গণপরিবহন, বিপণিবিতান ও অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কথা। তবে প্রশাসনের উপস্থিতিতে দোকানপাট বন্ধ রাখা ছাড়া জনজীবনে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি। সন্ধ্যারপর উপজেলা সদর সহ বিভিন্ন এলাকার ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোতে তিল ধরনের ঠাই থাকেনা। অধিকাংশ মানুষেরই মুখে থাকেনা মাস্ক। আর থাকলেও তা থুতনিতে বা কানে ঝোলে। পরিস্থিতি এমন যে, এসব এলাকায় নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হয়না। অন্যদিকে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে যখন প্রশাসন সহ আইন শৃংখলা বাহিনী সোচ্চার তখন সমাজের দায়িত্বপূর্ন অবস্থানে থাকা ব্যক্তি ও পরিবারের লোকজন করোনা পজিটিভ হওয়ার পরও কোনও নিয়ম নিতি না মেনে দেদারছে ঘুরে বেড়াচ্ছে সাধারন মানুষের সাথে। চলছে গায়ে হলুদ, বিবাহ, জন্নদিন সহ নানা সামাজিক অনুষ্ঠান। ফলে, উপজেলায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী।

সরেজমিনে দেখা গেছে, রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিধি না মানার প্রবণতাও ছিল লক্ষণীয়। এদিকে লকডাউন কার্যকর করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত প্রচার চালানো হচ্ছে। বিনা প্রয়োজনে বের হলে জরিমানা করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেই সঙ্গে যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হচ্ছে। তারপরেও এ এলাকার মানুষ বিভিন্ন অজুহাতে রাস্তায় বাড়ি থেকে বেড় হচ্ছেন। আর লকডাউন মানাতে উপজেলা সদর সহ বিভিন্ন পাড়া মহল্লার মোড় গুলোতে যেসব সেচ্ছাসেবক কাজ করছে তারা জরুরী প্রয়োজনে বেড় হওয়া মানুষদেরকে নানা ভাবে হয়রানী সহ ঐসব মানুষদের সাথে হাতাহাতির ঘটনা পর্যন্ত ঘটছে বলেও জানাগেছে।

উপজেলা সদর সহ বিভিন্ন এলাকার সড়কগুলো কার্যত ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক চার্জার ও ভ্যানের দখলে। এসব যানবাহনের চলাচল ঠেকাতে প্রশাসন সহ আইন শৃংখলা বাহিনীকে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে। উপজেলা সদর নজিপুর বাসস্ট্যান্ড চার মাথার মোড় সহ বিভিন্ন সড়কে পথচারী ও যানবাহন চলাচলে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। কিন্তু কে শোনে কার কথা। লক ডাউন দেখতে অনেকেই ঘর থেকে বের হচ্ছে। তাদের মধ্যে মাস্ক ব্যবহার ও স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়েও উদাসীনতা লক্ষ করা যায়।

উপজেলা বিভিন্ন হাটবাজার সহ মোড় গুলো ঘুরে দেখা যায়, নানা বয়সী মানুষের ভিড়। একই চিত্র দেখা গেছে, বাসস্ট্যান্ড এলাকার বঙ্গবাজার, পাতাল মার্কেট, মহব্বত মার্কেট, আহসান প্লাজা সহ অন্যান্য মার্কেটের অলিতে গলিতে। পুলিশের অনুপস্থিতিতে একটু সুযোগ পেলেই দোকানের সাটার তুলে ভেতরে ঢুকে চলছে দেদারছে কেনাকাটা। একই অবস্থা বাসস্ট্যান্ড এলাকার বিভিন্ন মুদিখানা, কাপড়ের দোকান, কসমেটিকস, জুতা, রড সিমেন্টের দোকান, স্যানেটারী, টিভি ফ্রিজের শোরুম গুলোতেও।

এদিকে হাট বাজার গুলোতে সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী ইজারাদার ও তাদের লোকজন মাইকিং করে ঘোষণা দিচ্ছেন শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেনা বেচা করতে। তবুও সেদিকে কারো কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। হাটে আসা অধিকাংশ মানুষেরই মুখে নেই মাস্ক। মানছেন না সামাজিক দূরত্বও। ফলে এ উপজেলায় করোনা সংক্রমন বাড়ার আশঙ্কা করছে অভিজ্ঞ মহল।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ খালিদ সাইফুল্লাহ জানান, দেশ এখন ক্রান্তিকাল সময় পার করছে। এই মূহুর্তে মানুষ যদি সচেতন না হয় তাহলে সামনে আরও কঠিন সময় পার করতে হতে পারে। সেজন্য স্বাস্থ্যবিধি মানার পাশাপাশি শতভাগ মাস্ক পরিধান করা জরুরি।

এব্যাপারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সানজিদা সুলতানা জানান, উপজেলা প্রশাসন সহ আইন শৃংখলা বাহিনীর পক্ষ থেকে উপজেলা সদর সহ বিভিন্ন হাটবাজার গুলোতে ও জনসমাগম এলাকা গুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা অব্যাহত রয়েছে।