কুকুর-বিড়াল কাঁদলে কী সত্যিই অমঙ্গল?
গ্রাম-গঞ্জে কুকুর-বিড়ালের কান্নাকে অমঙ্গল হিসেবে ধরা হয়। বাড়িতে বা আশেপাশে কুকুর বা বিড়াল কাঁদলে এখনও প্রবীণ মানুষের মুখে বলতে শোনা যায়, ওই লক্ষ্মী ছাড়াকে এখনই তাড়া।
নিশ্চয়ই কোনো অমঙ্গলের বার্তা নিয়ে আসছে এই কান্না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এটা কী সত্যিই কুসংস্কার না বিজ্ঞান? অনেকে বলছেন এটা কুসংস্কার নয়, এর পিছনে রয়েছে যুক্তি সঙ্গত কারণ।
বিজ্ঞান বলছে, কুকুর-বিড়ালদের মধ্যে সেন্সটা অনেক বেশি। তাই কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগে আবহাওয়া এবং তার পরিমণ্ডলের যে পরিবর্তন হয় তা বুঝতে পারে এই শ্রেণির প্রাণী। আর তাই আতঙ্কে কান্না শুরু করে দেয়। সুতরাং, বিষয়টির মধ্যে শুধুই কুসংস্কার আছে তা মোটেই নয়। রয়েছে বাস্তবতাও।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন