খুলনায় “আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৪” এর দ্বিতীয় খেলা অনুষ্ঠিত

এর আগে গত ৭ জুন বগুড়ায় টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী খেলা অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী খেলায় নির্ধারিত সময়ে গোলশূন্য ড্র হওয়ায় ম্যাচ ট্রাইব্রেকারে গড়ায় পরে প্যানাল্টি শূট আউটে রাজশাহী বিভাগের সবুজ দল লাল দলকে ৪/২ গোলে পরাজিত করে।

আজ খুলনা বিভাগীয় খেলার নির্ধারিত সময়ে গোলশূন্য থাকায় ম্যাচ ট্রাইব্রেকারে গড়ালে প্যানাল্টি শুটআউটে সবুজ দল লাল দলকে ৪-২ গোলে পরজিত করে।

উক্ত খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্হায়ী কমিটির সম্মানিত সদস্য বেগম সেলিমা রহমান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আওয়ামী সরকার দেশের সকল সেক্টরকে ধ্বংস করার সাথে সাথে দেশের সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সেক্টরও ধ্বংস করেছে।

জিয়া পরিবার দেশের ক্রান্তিকালে ১৯৭১ সালে যেমন হাল ধরেছিলো তেমনি ধ্বংস প্রাপ্ত ক্রীড়া জগতের হাল ধরেছিলো জিয়া পরিবারের সুযোগ্য উত্তরসূরি মরহুম আরাফাত রহমান কোকো। আজ কোকো নাই কিন্তু তার স্মৃতির স্বরণে যে টুর্নামেন্ট হচ্ছে এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ক্রীড়া ক্ষেত্রে আবার নতুন প্রাণ পাবে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু। তিন বলেন, এই লুটেরা সরকার দেশের সব খেয়ে ফেলেছে, জিয়া পরিবারের রক্ত এ দেশকে বার বার রক্ষা করেছে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব আমিনুল হক। তিনি বলেন, আরাফাত রহমান কোকো বাংলাদেশের ক্রীড়া জগৎকে যে শক্ত ভিতের উপর দাড় করিয়ে দিয়েছিলেন আজকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদ সরকার সেটা চেটেপুটে খেয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক বাবু জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, খুলনা মহানগর বিএনপির আহবায়ক এ্যাড: শফিকুল আলম মনা, সদস্য সচিব শফিকুল ইসলাম তুহিন।

খুলনা জেলা বিএনপির আহবায়ক আমির এজাজ খান, টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সদস্য সাবেক এমপি মোশাররফ হোসেন, প্রকৌশলী.জাকির হোসেন সরকার, আতিকুল রহমান রুম্মন, লিটন খান,জিয়া উদ্দিন জিয়া,মোঃ ইব্রাহিম খলিল (দপ্তর), হাসনাইন নাহিয়ান সজীব(সহ-দপ্তর) সহ খুলনা বিভাগের ১০ টি জেলার সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সকল স্তরের নেতৃবৃন্দ।