জামালপুরে পাপোশ তৈরি করে গ্রামীন গ্রামীন নারীরা স্বাবলম্বি

গ্রামীন অর্থনীতি ও গ্রামীন নারীদের স্বাবলম্বি করার লক্ষে সকার একরে পর এক প্রকল্প হাতে নিয়ে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে পাপোশ তৈরির মধ্যে গ্রামীন নারীদের স্বাবলম্বি করা। এ পকেল্প অধিকাংশ গ্রামীন নারী পাপোশ তৈরিতে ঝুকে পড়েছে। ফলে গ্রামীণ অর্থণেিত চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।

জানা যায় জামালপুর সদর উপজেলা কৃষি সমৃদ্ধ এলাকা হলেও কুটির শিল্পের ব্যাপক খ্যাতি রয়েছে। এ উপজেলার অধিকাংশ গ্রমা লে অনেক গ্রামীণ নারী ঘরে বসে পাপোশ তৈরি করেছে।

সরেজমিনে দিকপাইত, রশিদপুর, ইটাইল, নরুন্দি সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা যাচ্ছে প্রায় নারী পাপোশ তৈরির কাজে ব্যস্ত রয়েছে কথা হয় দিকপাইত গ্রামের পাপোশ শিল্পী রমিছা বেগম (২৫) নরুন্দি গ্রামের সালমা (৩০) এর কথা বলে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন, পাপোশ তৈরির কাজে যুব উন্নয়ন ও বিভিন্ন এনজিও থকে প্রশিক্ষন ও স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধাপেয়ে পাপোশ তৈরি করছি।

বিভিন্ন মার্কেটে পাপোশের ব্যপক চাহিদা। তারা আরো বলেন, একাধিক যুব নারী পাপোশ তৈরি করে স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে।

কুটির শিল্প ভিত্তিক এ প্রকল্প যুব উন্নয়ন মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় ছড়িয়ে দিয়েছে। অধিকাংশ গ্রামীন নারী পাপোশ তৈরি করেছে।

সরেজমিনে তিতপল্লা, ভাটারা, মেষ্টা, বালিজুড়ি, পাররামপুর, সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে কথা হয় বেশ কয়েকজন গ্রামীন যুব নারীর সাথে এরমেধ্য ভাটারা গ্রামরে ময়না (২৫), মেষ্টা গ্রামের আছিয়া (২৮) জানান যুব উন্নয়ন পাপোশ তৈরির কাজ আর্থিক সুবিধা সহ মাঠ পর্যায়ে প্রশিক্ষন দিয়েছে। তাছাড়া বিভিন্ন এনজিও স্বল্প সুদে ঋন সুবিধা দিয়ে সহায়তা করেছে।

তাদের সহায়তার কারণে প্রায় ৪ শাতাধিক যুবনারী পাপোশ তৈরি ও বিক্রি করে সংসারে স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে এনেছে। এ ব্যপারে যুব উন্নয়নে সাথে যোগাযোগ করা হলে তার বলেন, গ্রামীন নারীদের পূর্ণবাসন ও স্বালম্বি করার জন্য উদ্যোক্তা তৈরি করা হয়েছে। পাপোশ তৈরিতে ব্যাপক সহায়তা সহ প্রশিক্ষন নিয়ে গ্রামীন যুব নারীরা আত্মরির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতির চাঁকা জোরালো গতিতে ঘুরছে।