মেক্সিকোর সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধির সুযোগ অবারিত
ডিক্যাবের সঙ্গে চা-চক্রে মুশফিকুল ফজল আনসারি
উত্তর আমেরিকার দেশ মেক্সিকোর সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধি অবারিত সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে সিনিয়র সচিব মর্যাদায় রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত মুশফিকুল ফজল আনসারী বলেছেন, বর্তমানে মেক্সিকোর সঙ্গে ৬০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বাণিজ্য রয়েছে। যেটি আরও বহুগুন বাড়ানো সম্ভব। শুধুমাত্র সরাসরি পণ্যবাহি কার্গাে সেবা চালু হলে এখনই ১০০ মিলিয়ন ডলার বাণিজ্য বৃদ্ধি সম্ভব।
মেক্সিকোর রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত মুশিফকুল ফজল বলেন, আমার প্রথম কাজ হবে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি পণ্যবাহি কার্গাে সেবা চালু করা। যেটি এখন ভারত হয়ে সম্পাদিত হচ্ছে।
সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডিক্যাব লাউঞ্জে কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠন ডিপ্লোমেটিক করসপন্ডেন্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশের (ডিক্যাব) সঙ্গে এক চা চক্রে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সাংবাদিক থেকে কূটনীতিক সাংবাদিক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া মুশফিকুল ফজল বলেন, প্রথমে ভেবেছিলাম মেক্সিকো গিয়ে কি করবো? কিন্তু পরে যখন জানলাম এবং বুঝলাম তখন মনে হলো মেক্সিকোতেও দেশকে উপস্থাপন করার অনেক কিছু করার আছে। কাজের বিশাল পরিধি আছে। প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ত্রি জিরো’ তত্বের বিশাল ক্যাম্পেইন আছে। উনার সোস্যাল বিজনেস সেখানে আছে।
ড. ইউনূসের সঙ্গে কাজ করতে পারাটা গর্বের উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়া আনসারী মনে করেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের টিমে কাজ করতে পারা গ্রেট প্রিভিলেজ এবং গ্রেট অনার। আমার ওপর যে আস্থা উনি রেখেছেন সেই আস্থা-বিশ্বাসের প্রতি যথোপযুক্ত সম্মান প্রদর্শন করতে চেষ্টা করবো। যারা বিশেষ করে কূটনীতিতে আছেন তাদের সক্ষমতা যদি চর্চা করতে চান তাহলে তাদের কিছুটা স্বাধীনতারও প্রয়ােজন রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন আনসারী।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন