নওগাঁয় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের উদ্যোগে লায়লা কানিজের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

নওগাঁয় বাংলদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন( বি এম ইউ জে) কেন্দ্রীয় নির্দেশে, নওগাঁ জেলা মুক্তির মোড় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সকাল ১১টা হতে দুপুর ১২,৩০ মিঃ পর্যন্ত, মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বুধবার বেলা ১১টার সময় এই মানববন্ধ ও আলোচনা সভার, সভাপতিত্ব করেন মোঃ খোরশেদ আলম, সভাপতি, মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন ( বি এম ইউ জে),জেলা প্রতিনিধি জাতীয় দৈনিক লাখো কণ্ঠ নওগাঁ জেলা শাখা, সঞ্চালনা করেন মোঃ হাবিবুর রহমান, সাধারণ-সম্পাদক মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন প্রতিনিধি মহোনা টিভি নওগাঁ জেলা শাখা, এ সময় বক্তব্য রাখেন মোঃ এমদাদুল হক সুমন, সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাব, মির্জা তুষার আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন নওগাঁ জেলা, মোঃ আব্দুল আজিজ, সভাপতি মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন নিয়ামতপুর উপজেলা শাখা, এ.বি.এম হাবিবুর রহমান, সভাপতি বন্ধু ফোরাম প্রেসক্লাব নওগাঁ, মোঃ জুয়েল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক বন্ধু ফোরাম প্রেসক্লাব নওগাঁ, এ কে এম ফজলে মাহমুদ চাঁদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক বাংলদেশ প্রেস ক্লাব নওগাঁ জেলা।

উক্ত মানব বন্ধনে বক্তারা বক্তব্যে বলেন এ ধরনের উদ্দেশ্যমূলক বক্তব্য প্রত্যাহার করে তাঁকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে অন্যথায় কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। ছাগল–কাণ্ডে আলোচিত এনবিআরের কর্মকর্তা মতিউর রহমানের প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ(উপজেলা চেয়ারম্যান) সাংবাদিকদের নিয়ে দেওয়া বক্তব্য ‘উদ্দেশ্যমূলক, কুরুচিপূর্ণ বলে মনে করেছেন, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) এক বিবৃতিতে ‘উদ্দেশ্যমূলক’ বক্তব্য প্রত্যাহার ও হীন বক্তব্যের জন্য লায়লা কানিজকে নিঃশর্তভাবে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে (বিএমইউজে)।

গত রোববার এক বিবৃতিতে বিএমইউজে কেন্দ্রীয় সভাপতি সোহেল আহমেদ ও সাধারন সম্পাদক শিবলী সাদিক খাঁন এ দাবি জানান। লায়লা কানিজ সাংবাদিকদের সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ ও হীন উদ্দেশ্যমূলক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বড় বড় সাংবাদিককে কিনেই তারপর এসেছি। সব থেমে যাবে’। তার এমন বক্তব্য সাংবাদিক সমাজকে মর্মাহত করেছে।

এ ধরনের উদ্দেশ্যমূলক বক্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহার করে তাকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।সভাপতি খোরশেদ আলম বলেন বর্তমান শেখ হাসিনা সরকার সাংবাদিক বান্ধব সরকার, তার আমলে সাংবাদিকদের লাঞ্ছিত করে কেহ পার পায়নি রাজাকের নাতনি লায়লা কানিজও পার পাবে না। তার বিরুদ্ধে আইন গত ব্যাবস্হা গ্রহনের জন্য সরকার প্রধান কৃষক রত্ন শেখ হাসিনার কাছে জোর আবেদন করেন।

অন্যথায় সারা বাংলাদেশের সাংবাদিক সমাজ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃত্বে কোঠর আন্দোলনের ডাক দিবে বলে ঘোষণা করেন।