নদী ভাঙন রক্ষায় বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে- পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্ণেল অব: জাহিদ ফারুক শামিম বলেন, ভৌগলিক অবস্থাগত কারনে বাংলাদেশ একটি দুর্যোগপূর্ন দেশ। অতি সম্প্রতিও ঘুর্নিঝড় হয়েছে। এর ক্ষয়ক্ষতি মোকালেয় সরকার কাজ করেছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বরিশাল, ঝালকাঠী, বরগুনা জেলার কীর্তনখোলা-সুগন্ধা-বিষখালী নদী অববাহিকার নদী ভাঙন, বন্যা নিরসনে চলমান সম্ভব্যতা যাচাই একটি যুগন্তকারী উদ্যোগ।

এর ফলে ওইসব এলাকা ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে। নদী ভাঙন ও বন্যা থেকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহন করা হয়েছে। বানীপাড়া, উজিরপুর, মেহেন্দীগঞ্জেও সমীক্ষা চলমান রয়েছে।নদীর তীরে গাছ লাগাতে হবে তাহলে বাধে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমবে।

শনিবার কীর্তনখোলা-সুগন্ধা-বিষখালি নদী অববাহিকার পানি সম্পদ ব্যবস্থপনার নিমিত্ত সম্ভব্যতা সমীক্ষার মতবিনিময় কর্মশালা প্রধান অতিথির বক্তব্য পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্ণেল (অব:) জাহিদ ফারুক শামীম এমপি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, নৌ পরিবহন মন্ত্রনালয়ের সঙ্গে পানি সম্পদ মন্ত্রনালয় সমন্বয় করে কাজ করবে। কেননা বিআইডব্লিউটিএ যে খনন করে তা অনেক সময় কাজে আসে না।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন, সংসদ সদস্য পংকজ নাথ, সংসদ সদস্য ড. শাম্মী আহমেদ. সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু, বিভাগীয় কমিশনার মো: শওকত আলী প্রমূখ।