নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় নারীকে নির্যাতন ও লুটপাটের অভিযোগ

নরসিংদী রায়পুরা উপজেলা চরমরজাল এলাকায় বাসিন্দা মোছা ডলি বেগমের বাড়িতে তাকে নির্যাতন করে ৪ লক্ষ টাকার মালামাল লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

ডলি বেগম তিনি তার ব্যক্তব্যে বলেন প্রতিদিনের মতো আমি সাংসারিক কাজে ব্যস্ত ছিলাম হটাৎই আমার উপর তারা অতরকিত হামলা চালায় জামাল ও কামাল সহ প্রায় ৭/৮ জন মিলে আমার উপর এলোপাথারে হামলা চালায় এক পর্যায়ে আমি কান্না ও চিৎকার করিলে জামালে সন্ত্রাস বাহিনীরা আমাকে আরো বেশি করে মারতে থাকে আমার ঘরে জমির বন্ধক কৃত ৪ লক্ষ টাকা নিয়ে যায়।

আমি প্রায় সময় এই জামাল ও তার সন্ত্রাস বাহিনীর কাছে নির্যাতনের শিকার হই। তারা এতই প্রতাবশালী যে তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারছে না তাই আমি নরসিংদী জেলার পুলিশ সুপারের সহযোগিতা কামনা করছি আমার স্বামী হযরত আলী বাদি হয়ে রায়পুরা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছে । আমার অভিযোগ টি আমলে নিয়ে দ্রুত সঠিক তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি
এই দিকে ডলি বেগমের স্বামী হযরত আলী সংবাদ কর্মী রুদ্রকে বলেন আমার স্ত্রীকে সন্ত্রাসী জামাল তার কেডার বাহিনী নিয়ে আমার স্ত্রীর উপর অতরকৃত হামলা চালায় ও আমার ঘর থেকে ঘরে থাাকা স্বর্ন অলংকার সহ নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায় শুধু তাই নয় আমার ঘরে থাকা আসবাব পত্র ভেঙ্গে রেখে যায় । আমি এখন আমার স্ত্রীকে নিয়ে রায়পুরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছি।

এই বিষয়ে আমি নিজে রায়পুরা থানার পুলিশে নিকট যোগাযোগ করলে তারা বলে আপনি আপনার স্ত্রীকে আগে চিকিৎসা দেন তারপর আমরা বিষয়টা দেখছি
এই দিকে জামালসহ তার সঙ্গিদের কাছে এই বিষয়টি নিয়ে সংবাদ কর্মী রুদ্র জিঙ্গেস করিলে তিনি ক্ষোভ হয়ে বলেন যদি মামলা করে তাহলে তাকে আরো নির্যাতন বড়িয়ে দেবো যেহেতু ঘনটাস্থলে আমি উপস্থিত ছিলাম না কেন আমার নামটি জরিয়েছে। তাই ডলি ও তার স্বামী কে পুনরায় মেরে গ্রাম শালিসে বসবো
এইদিকে রায়পুরা থানার পুলিশ সদস্য এস আই সোহেল সংবাদ কর্মীদেরেকে জানান এই বিষয় একটি লিখিত অভিযোগ থানায় এসেছে তাই সঠিক তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীর বিরোধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।