নারায়নগঞ্জে ৭ বছরের শিশুকে হত্যার পর পুঁতে রাখা হয় রান্না ঘরে-অন্তরালে খেলনা নিয়ে বিবাদ
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলায় ৭ বছরের শিশু জিসান হত্যাকাণ্ডের পেছনে রয়েছে খেলনা নিয়ে বিবাদের ঘটনা। তুহিন নামের ১২ বছর বয়সী বন্ধুই তাকে হত্যা করে। জানা গেছে, জিসান ও তুহিন একসঙ্গেই খেলাধুলা করতো। কিন্তু খেলনা না দেয়ার জেরে জিসানকে হত্যা কর হয়।
হত্যার পর বস্তায় ভরে রান্না ঘরে পুঁতে রাখা হয়।
আজ শনিবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়ন কবিরের আদালতে গ্রেফতারকৃত শিশু তুহিনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সোনারগাঁয়ের তালতলা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আহসান উল্লাহ আদালতে স্বীকারোক্তির বিষয় নিশ্চিত করেছেন।
জবানবন্দি দেয়া শিশুর বাড়ি সোনারগাঁ জামপুর ইউনিয়নের মহিষটেক বাড়িপাড়া এলাকায়।
নিহত শিশু জিসান বিআরস্পিনিং লিমিটেড কোম্পানির মালিক ইলিয়াস শেখের ছেলে।
উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের মহিষটেক এলাকা থেকে গত ১ ডিসেম্বর জিসান নিখোঁজ হয়। পরে সোনারগাঁ থানায় তার বাবা ইলিয়াস শেখ বাদী হয়ে একটি জিডি করেন। নিখোঁজের ১০ দিন পর ১০ ডিসেম্বর পাশের বাড়ির একটি রান্না ঘর থেকে জিসানের অর্ধগলিত বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন