নিষিদ্ধ খাবার দেয়ায় ধর্ষণের পর হত্যা
হোটেলে নিষিদ্ধ মাছ রান্না করে পরিবেশন করেছিলেন তিনি। এই অপরাধে এক আদিবাসী নারীকে প্রকাশ্যে গণধর্ষণের পর বেত্রাঘাত, শেষে শিরশ্ছেদ করা হয় তার। নিষিদ্ধ খাবার পরিবেশনের অপরাধে নৃশংস এই হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে আফ্রিকার দেশ কঙ্গোর স্থানীয় বিদ্রোহীদের একটি দল।
গত ৮ এপ্রিল নৃশংস ঘটনা ঘটে। ওই নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে অনেকেই সমালোচনা করছেন ওই বিদ্রোহী গোষ্ঠীর।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জিনিউজ বলছে, ওই নারী গ্রামে একটি হোটেল পরিচালনা করতেন। হোটেলে নিষিদ্ধ মাছ রান্না করে পরিবেশন বিদ্রোহীদের খেতে দিয়েছিলেন তিনি। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে নৃশংসতার মাত্রা ছাড়িয়ে যায় বিদ্রোহীরা।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিদ্রোহীদের একটি দল ওই নারীর চুল ধরে টেনে-হেঁচড়ে হোটেলের বাইরে নিয়ে যায়। পরে তাকে উলঙ্গ করে বেত্রাঘাত করা হয়। এরপরের দৃশ্য আরও মর্মান্তিক। ওই নারীকে ধর্ষণে সৎ ছেলেকে বাধ্য করা হয়।
বিদ্রোহীদের এই পাশবিক কাজে উসকানি দেন অন্য এক নারী। এরপর তাকে হত্যা করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, কয়েকজন বিদ্রোহী ওই নারীর রক্ত পান করে।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন