পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত সাবেক চেয়ানম্যান কামরুজ্জামান কামু

দ্বিতীয় ধাপে সর্বউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার ৫নং বুড়াবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জনগণের স্বতন্ত্র চেয়ানম্যান পদপ্রার্থী (মোটরসাইকেল) হিসেবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত সরকারি ভাবে তিন দেশের ভ্রমনকারী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক, সৎ, যোগ্য. গরীব-দুঃখী, জনদরদী, মেহনতী মানুষের বন্ধু সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামু।

তিনি দীর্ঘ ১০ বছরের অধিক সময় যাবৎ অত্র ইউনিয়নের কৃতি সন্তান কামরুজ্জামান কামু ইউনিয়নে জনগণের কল্যাণে সামাজিক কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছেন। কামু আর্থসামাজিক উন্নয়ন, সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে যুবসমাজকে মাদক, সন্ত্রাস, ইভটিজিং থেকে দূরে রাখতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।

উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নকে আধুনিক, উন্নত, মডেল, মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত করণের শপথ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। যিনি ইতিমধ্যে বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের জনগনের সুখে দুঃখে তাদের আপনজন হিসেবে স্থান করে নিয়েছেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ধর্মীয়, সেবা, উন্নয়ন, বিদ্যুৎ, কৃষিসহ প্রত্যেকটি সেবামূলক কাজে জনগনের পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।

করোনাকালীন সহ প্রত্যকটি দুর্যোগে অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত মানুযের কল্যাণে সহস্রাধিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তা প্রদান ছিল লক্ষ্যনীয়। এছাড়া বিগত ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহায় বুড়াবুড়ি ইউনিয়নে জনগনের মাঝে ঈদ উপহার দেওয়া ছিল লক্ষ্যনীয়। সমাজসেবক ও গরীব-দুঃখী, মেহনতী মানুষের বন্ধু কামু এলাকায় একজন সদালাপি, সৎ, সজ্জনব্যাক্তি, পরোপকারী, লোভহীন ও সাদামনের মানুষ হিসেবে পরিচিত। বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে যিনি ইতিমধ্যেই ৯ টি ওয়ার্ডের প্রত্যেকটি গ্রামে ব্যাপক পদসভা ও ঘরোয়া সভা চালিয়ে যাচ্ছেন।

স্থানীয় ভোটাররা জানান, একজন পরোপকারী সাদা মনের মানুষ যিনি এ ইউনিয়নের মানুষের পাশে সর্বদা দাড়ানোর চেষ্টা করেছেন। এলাকার মানুযের সুখে দুঃখে আমরা কামু ভাইকে সবসময় কাছে পাই, তিনিই আমাদের আপনজন। যিনি একজন সৎ ও অন্যায়হীন সমাজসেবক। কামু ভাই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে জনগনের উন্নয়ন ঘটবে বিশ্বাস করেন ইউনিয়নের জনগন।

চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ কামরুজ্জামান কামু জানান, তিনি চেয়ারম্যান থাকাকালীন এলাকার মানুষের কল্যাণে সুখে দুঃখে থেকে নিবেদিত হয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছিলেন। চেয়ারম্যান অববর্তমানেও তিনি গরীব-দুঃখী মানুষের পাশে সর্বদা সহযোগিতার কাজ করে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, চেয়ারম্যান থাকাকালীন ইউনিয়ন পরিষদের কাযক্রম বর্তমান সরকার ওই সময়ে বিভিন্ন গোয়েন্দার মাধ্যমে সন্তোষ জনক পাওয়ায় তিন দেশ ভ্রমনের সুযোগসহ স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত হোন।

তিনি আরোও বলেন, গত ১৭ অক্টোবর মনোনয়নপত্র দাখিলের পর ২১ অক্টোবর উপজেলা নির্বাচন অফিস কতৃক মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণার পর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রাথর্ী তারেক হোসেন তাঁর প্রাথর্ীতা অবৈধ ঘোষণার জন্য ২৩ অক্টোবর জেলা নির্বাচন অফিসার ও আপিল কতৃপর্ক্ষের নিকট অভিযোগ করেন। ২৫ অক্টোবর শুনানীর মাধ্যমে প্রাথর্ীতা অবৈধ ঘোষণা করেন আপিল কতর্ৃপক্ষ পরে তিনি মহামান্য হাইকোর্টে আপিল করার পর মহামান্য হাইকোর্ট তাকে বৈধ ঘোষণা করেন। তিনি অনেক হয়রানির শিকার হয়ে ২ নভেম্বর প্রতীক বরাদ্দতা হাতে তুলে নেন এবং প্রচার-প্রচারণার কার্যক্রম শুরু করেন। তাঁর উপর জনগনের আস্থার প্রতিফলন আগামী ১১ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ঘটবে ইনশাআল্লাহ জানিয়েছেন।

তবে ইউনিয়ন ঘুরে জানা যায়, এলাকাবাসির অভিযোগ একজন সৎ নিষ্ঠাবান ব্যক্তিকে অন্যায়ভাবে হয়রানি করা হয়েছেন। এলাকার লোকজন বলেন, কামু ভাইকে তাঁর কতিপয় প্রতিদ্বন্দ্বীরা বিভিন্নভাবে হয়রানির পাশাপশি প্রাণনাশের হুমকিও দিচ্ছেন।