পরিণীতি চোপড়া মিথ্যেবাদী! : স্কুলের সহপাঠী
সে কি কথা! পরিণীতি চোপড়া মিথ্যেবাদী। হ্যাঁ, ঠিকই। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছে পরিণীতির স্কুলের এক সহপাঠী। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন পরিণীতির ওই ক্লাসমেটের দাবি যে পরিণীতি নাকি ডাঁহা মিথ্যেবাদী। সম্প্রতি, তাঁর ফেসবুক পোস্টে এমনটাই দাবি করেছেন ওই ব্যক্তি। কিন্তু তিনি এমনকথা কেন বললেন? খোলসা করে বলা যাক। সম্প্রতি, মুম্বাইয়ের এক খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্নাতক সমাবর্তন অনুষ্ঠানে অক্ষয় কুমারের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন পরিণীতি চোপড়া। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে কিছু কথা বলেছিলেন পরিণীতি। আর সেটাই পরিণীতির কাছে এখন বুমেরাং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রসঙ্গত, ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে পরিণীতি বলেছিলেন তিনি আম্বালা শহরে স্কুলে পড়াকালীন খুব কষ্ট করে বড় হয়েছেন। সে সময় তাঁর বাড়িতে গাড়ি তো দূর অস্ত বাসে যাওয়ার মতোও পয়সা ছিল না। সাধারণ মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়েদের মতো সাইকেল চালিয়েই স্কুলে আসতেন। আর, পরিণীতির এই মন্তব্যকেই ফেসবুকে ডাঁহা মিথ্যে কথা বলে দাবি করেছেন তাঁর এক স্কুলের সহপাঠী কানু গুপ্তা। আর তাঁর সেই ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল হয়ে যায়।
তিনি লিখেছেন, পরিণীতি চোপড়া, লজ্জা…তাঁর পুরনো ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে বলতে গিয়ে ক্যামেরার সামনে দিব্যি মিথ্যে কথা বলছেন। সেলিব্রিটি কথার অর্থ হয়ত এটাই। গাড়ি অর্থ নিয়ে সাজানো গোছানো গল্প তৈরি করা। আমিও ওই একই স্কুল পড়তাম, আমার যতদূর মনে পড়ছে পরিণীতির বাবার গাড়ি ছিল। আর সাইকেলে করে স্কুলে আসা সেসময় ট্রেন্ড ছিল। আমার সিজেএম -এর বন্ধুরা এই মিথ্যে খুব ভালো করেই বুঝতে পারবে। কেউ কেউ আবার বলছেন পরিণীতি নাকি পড়ুয়াদের উৎসাহ দেওয়ার জন্য এই মিথ্যে বলেছেন। আবার সঙ্গে সঙ্গেই তার উত্তরে অন্যজন বলেছেন উৎসাহ দেওয়ার জন্য মিথ্যে কথা না বললেও চলে।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন