ডিলিট পাওয়ায় অভিনন্দন

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের অর্জনে মন্ত্রিসভার সন্তোষ

পশ্চিমবঙ্গের কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টর অব লিটারেচার (ডি.লিট) প্রাপ্তিসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের অর্জনে সন্তোষ প্রকাশ করে তাকে অভিনন্দন জানিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ অভিনন্দন জানানো হয়।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বলেন, এবার অনেক দিক থেকেই প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর ছিল গুরুত্বপূর্ণ। শান্তিনিকেতনে বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। এই ভবনের সঙ্গে বাংলাদেশের অনেক স্মৃতি জড়িত।

সফরে ভারত সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের ছিটমহল বিনিময়সহ অমীমাংসিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান সচিব।

শফিউল আলম বলেন, ১৯৯৯ সালে ভারত সরকার শেখ হাসিনাকে দেশিকোত্তম পদক দেয়। এবার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ডি.লিট ডিগ্রি দিয়েছে। এই প্রাপ্তির জন্য প্রধানমন্ত্রীকে মন্ত্রিসভায় অভিনন্দন জানানো হয়েছে বলে উল্লেখ করেন সচিব।

দুদিনের ভারত সফরের শেষ দিনে গত ২৬ মে কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ সমাবর্তন উৎসবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ডি.লিট ডিগ্রি তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সাধন চক্রবর্তী।

এর আগে সফরের প্রথম দিনে ২৫ মে পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অংশ নেন। পরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ‘বাংলাদেশ ভবনের’ উদ্বোধন করেন। এ সময় পাশে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

পরে শান্তিনিকেতনেই রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেন শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি। সেখানে নরেন্দ্র মোদি যে কোনো পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন শেখ হাসিনাকে।

দুদিনের ভারত সফরের শেষ দিনে গত ২৬ মে কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ সমাবর্তন উৎসবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ডি.লিট ডিগ্রি তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সাধন চক্রবর্তী।

এর আগে সফরের প্রথম দিনে ২৫ মে পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অংশ নেন। পরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ‘বাংলাদেশ ভবনের’ উদ্বোধন করেন। এ সময় পাশে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে শান্তিনিকেতনেই রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেন শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি। সেখানে নরেন্দ্র মোদি যে কোনো পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন শেখ হাসিনাকে।