এই নির্বাচনকে তাঁরা অবাধ ও সুষ্ঠু মনে করেন না। নির্বাচন সামনে রেখে হাজারো রাজনৈতিক বিরোধী নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার নিয়েও তাঁরা উদ্বেগ জানিয়েছেন।
এ বিষয়কে এগিয়ে নিতে তাঁরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা অব্যাহত রাখবেন।
গণতান্ত্রিক নীতিকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার রাতে ওয়াশিংটন ডিসিতে ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার এ কথা জানান। এ সময় তিনি বাংলাদেশে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জন্য স্বচ্ছ আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিতের কথা তুলে ধরেন।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কানাডার অনুসন্ধান ও ভারতের চাপে যুক্তরাষ্ট্রের পিছু হটার বিষয়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন নজরে আনেন একজন সাংবাদিক।
জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, কানাডার যে তদন্তের কথা বলা হলো, সে বিষয়ে তাঁর কিছু বলার নেই। এটা কানাডা বলতে পারবে। তিনি বাংলাদেশ ও দেশটির গণতন্ত্রের বিষয়ে কথা বলবেন; যেমনটা তাঁরা আগেও অনেকবার বলেছেন।
মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ ও অন্য বিষয়—শান্তি, সমৃদ্ধি, নিরাপত্তার অগ্রগতি নিয়ে কথা বলেছি।
এগুলো মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির কেন্দ্রীয় বিষয়। গণতান্ত্রিক নীতিকে এগিয়ে নিতে আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা অব্যাহত রাখব। এটি সব বাংলাদেশির শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার চাবিকাঠি।’
এই নির্বাচনকে তাঁরা অবাধ ও সুষ্ঠু মনে করেন না। নির্বাচন সামনে রেখে হাজারো রাজনৈতিক বিরোধী নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার নিয়েও তাঁরা উদ্বেগ জানিয়েছেন।
এ বিষয়কে এগিয়ে নিতে তাঁরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা অব্যাহত রাখবেন।