বাবরি মসজিদের ধ্বংসের বদলা নিতে টলি-অভিনেত্রী পাওলিকে রাতভর ধর্ষণ
শিরোনাম দেখে ঘাবড়ে যাওয়ারই কথা৷ কারণ, এমন একটা সংবেদনশীল ঘটনা আতকে ওঠার মতোই৷ পুরোপুরি বাস্তব না হলে, বাস্তবকে সামনে রেখেই এই ঘটনা উঠে এসেছে৷ তবে, তা রুপোলি পর্দায়৷ নতুন বাংলা ছবি ‘অরণি তখন’-এ গল্পটা ঠিক এমনই৷ শুক্রবার প্রিমিয়ার হয়ে গেল অরনি তখন সিনেমার৷ প্রিমিয়ারে উপস্থিত ছিলেন ছবির পরিচালক, অভিনেত্রী পাওলি, অভিনেতা বাদশা-সহ ছবির অন্যান্য কলাকুশলীরা।
ছবির গল্পটা ঠিক এরকমই সাজিয়েছেন পরিচালক। সাল ২০০২৷ মানসিজ একজন আইইএস ক্যাডার৷ গুজরাটে পোস্টিং। একদিন খবর আসে, একটি মুসলমান মেয়েকে শ্লীলতাহানির হাত থেকে বাঁচাতে গিয়ে সুমন্ত সিনহা রায় নামে এক ব্যক্তিকে বেধড়ক মারা হয়। সুমন্ত সিনহা রায়৷ খুব চেনা এই নামটা মানসিজের কাছে। এই সুমন্তই কি মানসিজের পরিচিত কেউ? সুমন্ত’র সঙ্গে দেখা করতে যায় মানসিজ।
এবার আসা যাক একটু পিছনের গল্পে। সাল ১৯৯৫৷ মানসিজ লোকাল এমএলএর ছেলে। স্বভাবে বদ মেজাজি, মেয়েদের সম্মান দিতে মোটেই জানে না৷ উদ্ধত গোছের একটি ছেলে। মানসিজ কলেজের প্রফেসর অরণিকেও বিভিন্নভাবে বিরক্ত করতে থাকে। একদিন কলেজের ইলেকশনে বিরোধী পার্টির ছেলেদের হাতে মার খায় মানসিজ। সেইসময় মানসিজকে বাঁচায় অরণি৷ এইভাবেই অরণির প্রেমে পড়ে যায় মানসিজ।
সূত্র : kolkata24x7
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন