বিএনপি আন্দোলনের নামে সারাদেশে ২০১৩-১৪ সালের ন্যায় ভয়াবহ নাশকতার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। বিভিন্ন বিশস্ত সুত্রের তথ্য অনুযায়ী, এই নাশকতায় লাশ ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন বিদেশে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমান।

আগামী জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করতে ২৮ অক্টোবরের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ৫ থেকে ৭ নভেম্বরের মধ্যে ‘লাগাতার কর্মসূচির’ আড়ালে ভয়াবহ হামলার পরিকল্পনা সাজিয়েছে বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা। বিভিন্ন স্থানে বিএনপি-জামায়াতের সশস্ত্র ক্যাডাররা দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা চালাতে পারে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গিয়েছে। শপিংমল, বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

ঢাকার বাইরেও নাশকতার পরিকল্পনা বিএনপির নেতাকর্মীদের। সেই উদ্দেশ্যে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরাও তাদের সাথে হাত মিলিয়ে মাঠে থাকবেন। বিভিন্ন যাত্রীবাহী পরিবহনে হামলা করার নির্দেশও ইতোমধ্যে পেয়েছেন তারা।

সম্প্রতি পেট্রোল বোমাসহ সিলেটে আটককৃত ৩ শিবির কর্মী থেকেও এমন কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। বিএনপির নেতাকর্মীদের জন্য প্রতিটি লাশের বিনিময়ে মোটা অংকের অর্থ পুরষ্কারের ঘোষণা করা হয়েছে বিএনপির সর্বোচ্চ মহল থেকে, এমনটাই উঠে এসেছে বিভিন্ন বিশ্বস্ত প্রতিবেদনে।