বেনাপোল পৌর নির্বাচনে কাউন্সিলর সর্মথকদের মারধর ও প্রচার মাইক ভাঙ্গার অভিযোগ

আসন্ন ১৭ জুলাই বেনাপোল পৌরসভার নির্বাচনে ৬নং ভবেরবেড় ওর্য়াডের ব্রীজ মার্কার কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মুসলিম আলীর সর্মথকের হামলা, মারধর ও প্রচার মাইক ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

রবিবার বিকালে একই ওয়ার্ডের ডালিম প্রতিকের কাউন্সিল প্রার্থী জুয়েল হোসেনের সর্মথকরা এলকায় ভোট চাইতে গিয়ে জোরপূর্বক ভোটারের নাম, মোবাইল নাম্বার এবং আইডি কার্ডের ফটোকপি সংগ্রহ করছিল। এসময় ব্রীজ মার্কার কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মুসলিম আলীর সর্মথকরা তাদেরকে হাতেনাতে ধরে ফেলে এবং সেই দৃশ্য মুঠোফোন ভিডিও ধারণ করে এরপর শুরু হয় উৎকন্ঠা একপর্যায়ে ডালিম মার্কার সর্মথকরা ব্রীজ মার্কার প্রার্থী মুসলিম আলীসহ তার সর্মথকদের উপর হামলা, মারধর ও প্রচার মাইক ভাংচুর করে।

এবিষয়ে ব্রীজ মার্কার প্রার্থী মুসলিম আলী বলেন, জুয়েল ও তার সর্মথকেরা ভোটারদের কাছ থেকে ছবি জাতীয় পরিচয় পত্রসহ ধর্মীয় গ্রহন্থ আল-কুরআন ছুয়ে শপথ করাচ্ছে। আমি ঘটনা স্থানে গিয়ে জুয়েল সর্মথকদের এই ঘটনা মোবাইলে ভিডিও করি তখনই ভবেরবেড় গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে শাকিল, জনি, জাহিদ ও মাহবুর আমার সর্মথকের উপর হামলা করে এবং দুই-তিন জনকে আহত করে। আমার প্রচার মাইক ভাংচুর করেছে।

এব্যাপারে কাউন্সিলর পদপ্রার্থী জুয়েলের সাথে মুটো ফোনে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামাল হোসেন ভূইয়া ঘটনার সততা স্বীকার করে বলেন, ঘটনাটি শুনার সাথে সাথে ঘটনা স্থান পরিদর্শন করেছি এবং দুই প্রার্থীকে সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন করার জন্য আহবান করা হয়েছে। ঘটনার পর পরই এলাকায় পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।

শার্শা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সৌমেন বিশ্বাস ছন্দ জানান, ঘটনাটি আমাদের নজর আসলে স্থানীয় পুলিশকে জানানো হয়েছে। তারা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবে। এছাড়া কাউন্সিলর প্রার্থীকে লিখিত অভিযোগ করতে বলা হয়েছে।