‘ভারত থেকে পণ্য আমদানি হয় বেশি রফতানি হয় কম’
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের পণ্য ভারতে রফতানি হয় কম, কিন্তু ভারতের পণ্য আমদানি হয় বেশি। আগামী অর্থবছরে আমদানি-রফতানির এ ঘাটতি কমিয়ে আনার জন্য সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে।’
সোমবার সংসদে মুজিবুল হকের (কিশোরগঞ্জ-৩) এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী। বিকেলে স্পিকারের সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠকে প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
২০২ দেশে ৭৪৪ পণ্য রফতানি
দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি জানান, দেশের রফতানি বাণিজ্য নির্দিষ্ট কয়েকটি পণ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে মাত্র ২৫টি পণ্য ৬৮টি দেশে রফতানি করে ৩৪৮ মিলিয়ন ডলার আয় হয়। আর ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ২০২টি দেশে ৭৪৪টি পণ্য রফতানি করে ৪১ হাজার ৭ দশমিক ৮৭ মিলিয়ন মার্কির ডলার অর্জিত হয়েছে।
এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখা এবং বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য ব্যবসায়ী নেতাসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে মন্ত্রীর সভাপতিত্বে নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ লক্ষ্যে প্রতিদিনি দুটি করে মোট ১৪টি টিম ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন বাজারে মূল্য পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত থাকে।
মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, গত বছরে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০১৮ থেকে রাজস্ব আয় হয়েছে ১৭ কোটি ৮৫লাখ ৯২ হাজার ১০০ টাকা।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন