সরকারের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে বিশেষ নিবন্ধ
যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপ্লব
যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপ্লব
মো. আবু নাছের
উন্নয়নের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থার একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল ও সাহসি নেতৃত্বে দেশের স্থল যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। চলমান রয়েছে মহাসড়ক উন্নয়নসহ বেশকিছু মেগাপ্রকল্প। এসব প্রকল্পের কাজ শেষ হলে যোগাযোগব্যবস্থার পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের নবদিগন্ত উন্মোচিত হবে।
মহাসড়ক উন্নয়নে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধিনে প্রায় ২২ হাজার কিলোমিটার মহাসড়ক নেটওয়ার্ক রয়েছে। সরকার ২০০৯ থেকে বর্তমান মেয়াদে ৪৫৩ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়ক চারলেন বা তদূর্ধ্ব লেনে উন্নীত করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশে প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা, আটলেন বিশিষ্ট যাত্রাবাড়ি-কাঁচপুর, চারলেন বিশিষ্ট ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, নবীনগর-ডিইপিজেড-চন্দ্রা, গাজীপুর-টাঙ্গাইলসহ বেশকিছু মহাসড়কের কাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে ৪৪১ কিলোমিটার মহাসড়ক উভয়পার্শ্বে পৃথক সার্ভিস লেনসহ এবং ১৭৬ কিলোমিটার মহাসড়ক সার্ভিস লেন ব্যতীত চারলেনে উন্নীতকরণের কাজ চলমান।
ইতোমধ্যে সারাদেশের ১ হাজার ৭৫২ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়ক উভয় পাশে সার্ভিস লেনসহ চারলেনে উন্নীতকরণের লক্ষ্যে নকশা প্রণয়নের কাজ শেষ হয়েছে এবং আরো ৫৯০ কিলোমিটার সার্ভিসলেনসহ চারলেনে উন্নয়নের লক্ষ্যে সম্ভাব্যতা যাচাইসহ বিস্তারিত নকশা প্রণয়নের কাজ চলছে।
পদ্মা বহুমুখী সেতু আজ আর স্বপ্ন নয়, দৃশ্যমান বাস্তবতা। প্রমত্তা পদ্মার উপর নির্মিত হচ্ছে স্বপ্নের সেতু। এ সেতু বাংলাদেশের গৌরব এবং সক্ষমতার প্রতীক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাহসি সিদ্ধান্তে নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতুর নির্মাণকাজ এগিয়ে চলেছে। পদ্মা সেতু উন্মোচন করবে সাফল্য আর সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত। উন্নয়নের সূচকে যোগ করবে নবমাত্রা। ইতোমধ্যে ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুর নির্মাণ কাজ ৯১ ভাগ শেষ হয়েছে। ৪১টি স্প্যানের সবকটি সফলভাবে স্থাপন করা হয়েছে। নদী শাসনের কাজ শেষ হয়েছে শতকরা ৭৫ ভাগ। দু’প্রান্তের সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজও ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮২ ভাগেরও বেশি। নিজস্ব অর্থায়নে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে পদ্মা বহুমুখী সেতু। দুই তলা বিশিষ্ট সেতুর উপরে চারলেনে চলবে যানবাহন এবং নিচ দিয়ে চলবে ট্রেন। পদ্মা সেতু নির্মিত হলে আশা করা যাচ্ছে, দেশের জিডিপি শতকরা ১.২৬ ভাগ বৃদ্ধি পাবে এবং আঞ্চলিক জিডিপি বিশেষ করে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে শতকরা ২.৩ ভাগ।
দেশের সকল অঞ্চলকে অভিন্ন সড়ক নেটওয়ার্কের আওতায় এনে উন্নয়নের গতিকে বেগবান করতে শেখ হাসিনা সরকার ২০০১ সালে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের সাথে সমগ্র দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন ঘটবে।
মেট্রোরেল আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার যানজট নিরসনে ও পরিবেশ উন্নয়নে ছয়টি এমআরটি বা মেট্রোরেলের সমন্বয়ে উড়াল ও পাতালসহ প্রায় ১২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি শক্তিশালী মেট্রো-নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।
এ ধারাবাহিকতায় প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশে প্রথমবারের মতো উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল রুট-৬ এর নির্মাণকাজ পুরোদমে এগিয়ে চলেছে। ইতোমধ্যে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশের প্রায় ৭৮ ভাগ শেষ হয়েছে। প্রায় ১৩ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট দৃশ্যমান হয়েছে এবং প্রায় চার কিলোমিটার রেল লাইন স্থাপন সম্পন্ন হয়েছে। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশের অগ্রগতি প্রায় ৪৮ ভাগ। উত্তরা ৩য় পর্ব হতে পল্লবী-রোকেয়া স্মরণি-ফার্মগেট-শাহবাগ-টিএসসি-দোয়েল চত্বর-তোপখানা রোড হয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত নির্মাণ করা হচ্ছে মেট্রোরেল রুট-৬। এ রুটে ১৬টি স্টেশন থাকবে। মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক নির্মাণকাজ শেষ হলে ঢাকা মহানগরীতে গণপরিবহণের সক্ষমতা বাড়ার পাশাপাশি যানজট কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মেট্রোরেল রুট-৬ এর পাশাপাশি আরও দু’টি রুট নির্মিত হচ্ছে। এরমধ্যে মেট্রোরেল রুট-১ হচ্ছে এয়ারপোর্ট থেকে কমলাপুর পর্যন্ত। প্রথম অংশ এয়ারপোর্ট হতে বাড্ডা-রামপুরা হয়ে কমলাপুর এবং দ্বিতীয় অংশ খিলক্ষেত হতে পূর্বাচল পর্যন্ত। এছাড়া ঢাকা মহানগরীর পূর্ব-পশ্চিমে সংযোগ বাড়াতে চূড়ান্ত করা হয়েছে মেট্রোরেল-৫ এর রুট। এ রুটের দুটি অংশ। নর্দার্ন অংশ গাবতলী হতে হেমায়েতপুর হয়ে ভাটারা পর্যন্ত এবং সাউদার্ন অংশ গাবতলী থেকে হাতিরঝিল হয়ে আফতাবনগর বালুরপার পর্যন্ত।
বাস র্যাপিড ট্রানজিট-বিআরটি গাজীপুরের সাথে ঢাকা মহানগরীর যাতায়াত সহজতর করতে গাজীপুর হতে বিমানবন্দর পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার এলিভেটেড বাস লেনসহ সাড়ে বিশ কিলোমিটার ডেডিকেটেড বাসলেন বা বিআরটি নির্মাণের কাজ এগিয়ে চলেছে। ধীরগতির যানবাহনের জন্য থাকছে আলাদা লেন। এ প্রকল্পের আওতায় দশলেন বিশিষ্ট টঙ্গী সেতু ছাড়াও ছয়টি ফ্লাইওভার এবং ওভারপাস নির্মাণ করা হবে। সড়কের মাঝ বরাবর দুটি লেইন পৃথক করা হবে দ্রুতগতির বাস চলাচলের জন্য।
পৃথিবীর অনেক জনবহুল শহরে কমসময়ে ভ্রমণের জন্য যুৎসই গণপরিবহণ ব্যবস্থা হিসেবে বিআরটি বেশ জনপ্রিয়। এটি যেমন জনপ্রিয় তেমনি নির্মাণকাজ শেষ করাও চ্যালেঞ্জিং। সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর, সেতু বিভাগ এবং এলজিইডি সমন্বিতভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সংরক্ষিত আলাদা লেনের মাধ্যমে উভয়দিকে প্রতি ঘন্টায় ২৫ হাজার যাত্রী পারাপার সম্ভব হবে। প্রতি দুই থেকে পাঁচ মিনিট পরপর স্টেশন থেকে বাস ছাড়বে। পাশাপাশি আরামদায়ক সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই সঙ্গে ঢাকার যানজট কমাতেও এ প্রকল্প ভূমিকা রাখবে।
চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণ করা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল। বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ায় নদীর নিচে প্রথম টানেল নির্মাণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও স্বপ্নদর্শী নেতৃত্বের এক অনন্য উদাহরণ। ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের মহামান্য প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং জি-টু-জি ভিত্তিতে টানেল নির্মাণের লক্ষ্যে ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
চট্টগ্রাম বাংলাদেশের প্রধান বন্দরনগরী এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। কর্ণফুলী নদী চট্টগ্রাম শহরকে দুটি ভাগে বিভক্ত করেছে। নদীর একাংশে রয়েছে শহর ও বন্দর এবং অপর অংশে ভারী শিল্প এলাকা। শহরের দুটি অংশ প্রথম ও দ্বিতীয় কর্ণফুলী সেতু দ্বারা সংযুক্ত, যা চট্টগ্রাম বন্দর হতে যথাক্রমে সাড়ে নয় কিলোমিটার ও একুশ কিলোমিটার উজানে অবস্থিত। কর্ণফুলী নদীর গঠন ব্যবস্থা, প্রবাহ ও তলদেশের পলি এবং জাহাজ চলাচলের সুব্যবস্থার বিষয় বিবেচনায় রেখে সরকার বন্দরের কাছাকাছি কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে।
চারলেন বিশিষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলে দুটি টিউব থাকবে, যার প্রতিটির দৈর্ঘ্য প্রায় আড়াই কিলোমিটার। টানেলের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে প্রায় সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার এপ্রোচ সড়ক এবং সাতশ’ মিটার ওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্পটির মোট ব্যয় দশ হাজার তিনশ’ চুয়াত্তর কোটি টাকা, যার মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়ন প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা এবং চীন সরকারের অর্থ সহায়তা প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকা। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী টানেল বোরিং মেশিনের সাহায্যে টানেলের প্রথম টিউবের খনন কাজের মাধ্যমে বোরিং কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন এবং ইতোমধ্যে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের প্রথম টানেল টিউবের রিং প্রতিস্থাপনসহ বোরিং এর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। শুরু হয়েছে দ্বিতীয় টিউবের খননকাজ। এ পর্যন্ত নির্মাণকাজের অগ্রগতি শতকরা ৬১ ভাগ।
টানেল নির্মাণের ফলে চট্টগ্রাম শহর ‘ওয়ান সিটি এন্ড টু টাউন’ মডেলে গড়ে উঠবে, ঢাকা-চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মধ্যে আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ার পাশাপাশি এশিয়ান হাইওয়ের সাথে সংযোগ স্থাপিত হবে। চট্টগ্রাম বন্দর ও প্রস্তাবিত গভীর সমুদ্রবন্দরের সুষ্ঠু কার্যক্রম ও ব্যবস্থাপনা সহজতর হবে। কর্ণফুলী নদীর পূর্ব প্রান্তের প্রস্তাবিত শিল্প এলাকার উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত চট্টগ্রাম শহর, বন্দর ও বিমানবন্দরের সাথে উন্নত ও সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপিত হবে। ফলে পূর্ব প্রান্তের শিল্প কারখানার কাঁচামাল ও প্রস্তুতকৃত মালামাল চট্টগ্রাম বন্দর, বিমানবন্দর ও দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে পরিবহণ সহজ হবে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসনে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হতে বনানী-কমলাপুর হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত পিপিপি ভিত্তিতে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হচ্ছে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একাংশ খুলে দেওয়া হবে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হবে ২০২৩ সালের জুনে। প্রকল্পের প্রথম ও দ্বিতীয় ভাগের কাজ চলছে বিমানবন্দর সংলগ্ন কাওলা থেকে তেজগাঁও রেলগেট পর্যন্ত। তৃতীয় ভাগে কাজ হবে তেজগাঁও থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত। এরই পর্যায়ে নির্মীয়মাণ প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপের ভিত্তিতে এই প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে ৮ হাজার ৯০০ কোটি টাকা।
ওঠানামার ৩১টি র্যাম্প বাদে মূল এক্সপ্রেসওয়েটি হবে প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ। নির্মাণকাজ শতভাগ শেষ হলে নগরীর বিমানবন্দর সংলগ্ন কাওলা থেকে একেবারে কুতুবখালী পর্যন্ত খুব স্বল্প সময়ে পৌঁছা যাবে। সময় এবং খরচ দুটোই সাশ্রয় হবে। এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ি চলবে ৮০ কিলোমিটার বেগে। যানবাহনের জন্য খুলে দেওয়া হলে বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট, মগবাজার, পল্টন, মতিঝিল, যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত সড়কের ওপর গাড়ির চাপ অনেকাংশে কমে যাবে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষে যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
সরকারের যোগাযোগবান্ধব নীতির ফলে এ খাতে ইতোমধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। দেশের অর্থনীতির ক্রমবর্ধমান বিকাশ এবং যানবাহন সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় টেকসই সড়ক অবকাঠামো নির্মাণে সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহের পাশাপাশি বাস্তবায়নাধীন ও পরিকল্পনাধীন কার্যক্রম শেষ হলে দৃশ্যমান হবে যোগাযোগ খাতের বৈপ্লবিক পরিবর্তন। উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় নবদিগন্তের উন্মোচন ঘটবে।
পিআইডি ফিচার
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন