প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রোহিঙ্গা ফেরত নেওয়ার ব্যাপারে একটা চুক্তি হয়েছিল। কিন্তু তাদের পাঠানো শুরু করার সময় তারা আর যেতে চাচ্ছে না। রাশিয়া, চীন, জাপান, ভারত মিয়ানমারকে চাপ প্রয়োগ করেছে রোহিঙ্গা ফেরত নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে। এসব দেশ বলেছে রোহিঙ্গা গেলে তারা ঘরবাড়ি তৈরি করে দিবে।

তিনি বলেন, অন্যদিকে রোহিঙ্গা নেওয়ার ব্যাপারে মিয়ানমার সরকারের প্রচণ্ড অনীহা আছে। আমরা জাতিসঙ্ঘকে এসব বিষয়ে জানিয়েছি।

শুক্রবার বিকাল সোয়া ৪টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদ্যসমাপ্ত ব্রুনাই দারুসসালামে তিন দিনের সরকারি সফর নিয়ে তুলে ধরতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জাবাবে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে জায়গা দিয়েছে বাংলাদেশ। তাদের মিয়ানমার পাঠাতে বিভিন্ন এনজিও, সংস্থার অনীহা আছে। রোহিঙ্গা ফেরত নিতে চীন ও ভারতসহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

আরো পড়ুন: রাতে বিপরীত লিঙ্গের আবাসিকে না যেতে নোটিস সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, সন্ত্রাস একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা। সন্ত্রাসের ঝুঁকি আছে, তবে গোয়েন্দারা সজাগ আছে। অন্যায় করলে সে যে-ই হোক তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।