সবচেয়ে বেশি বিশ্বাসঘাতক কারা?
থাইল্যান্ড : থাইল্যান্ডের প্রায় ৫১ শতাংশ মানুষ কোনো না কোনো সময় তাদের পার্টনারের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। হ্যাঁ, এমনটাই বলছে সমীক্ষার ফলাফল।
ডেনমার্ক : ডেনমার্কের প্রায় ৪৬ শতাংশ নারী-পুরুষ জীবনে অন্তত একবার হলেও জীবনসঙ্গীর সঙ্গে ছলনা করেছে।
ইটালি : প্রাচীন সভ্যতা আর আধুনিকতার পাশাপাশি মনোরম সমুদ্রসৈকত, আলপাইন লেক, আল্পস পর্বতমালার সমন্বয়ে গঠিত ইটালি পর্যটকদের জন্য এক অনন্য আকর্ষণীয় গন্তব্য। কিন্তু সেই ইটালিরও প্রায় ৪৫ শতাংশ মানুষ বিশ্বাসঘাতক।
জার্মানি : ইটালির মতো কর্মনিষ্ঠ জার্মানদের মধ্যেও ছলনার প্রবণতা প্রবল। এ দেশেরও মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪৫ শতাংশ নারী-পুরুষ জীবনে নিজ পার্টনারকে ঠকিয়েছে।
ফ্রান্স : ফ্রান্স বললেই মনে পড়ে ভালোবাসার ‘পারি’, মানে প্যারিসকে। অথচ এই ভালোবাসা কিন্তু সারা জীবনের জন্য কাউকে ভালোবাসা না-ও হতে পারে। একই সময়ে একাধিক মানুষের প্রতি ভালোবাসা কোনো অদ্ভুতুড়ে কাণ্ড নয় ফরাসিদের কাছে। আর সে কারণেই হয়ত ফরাসিদের ৪৩ শতাংশ মানুষ নিজের সঙ্গীর প্রতি বিশ্বাসী নয়।
নরওয়ে : নরওয়ের মোট ৪১ শতাংশ নারী-পুরুষ দাম্পত্য সম্পর্কে ছলনা বা মিথ্যাচারের আশ্রয় নেয় বলে জানাচ্ছে ‘ডিউরেক্স’-এর এই সমীক্ষা।
বেলজিয়াম : বেলজিয়ামের ৪০ শতাংশ মানুষ কোনো না কোনো সময় তাদের পার্টনারের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।
স্পেন : ক্যাথলিক স্পেনের প্রায় ৩৯ শতাংশ নারী-পুরুষ মিথ্যাচারী।
যুক্তরাজ্য : নিজের সঙ্গী থাকার পরও অন্য নারী বা পর-পুরুষের প্রতি আকর্ষিত হয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ। অন্যের সঙ্গে সম্পর্কেও জড়িয়ে পড়ে তারা।
ফিনল্যান্ড : ফিনল্যান্ডের অবস্থাও ব্রিটেনের মতোই। এ দেশেরও ৩৬ শতাংশ নর-নারী ব্যভিচারের শিকার।
– ডিডাব্লিউ
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন