সুনামগঞ্জে আসামিদের বিরুদ্ধে ফেইসবুকে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ

সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা উপজেলায় সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন অন্তর্গত মুক্তারপুর গ্রামের ইশামনি (১৪) পিতা: মোঃ আলী রহমান এই নাবালিকা মেয়েকে রাস্তায় বা যেখানেই দেখা যেত সেখানে অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে কুপ্রস্তাব দিত একই গ্রামের বাসিন্দ সজীব মিয়া (২১) পিতা হাবিবুল্লাহ পরিবারে সদস্যদের জানানো তারা বিয়ের প্রস্তাব দেয়, যেহেতু মেয়ে অপ্রাপ্ত বয়স ও ছেলে চরিত্রহীন বিয়ে দেওয়ার প্রশ্নই উঠে না অনৈতিক ও কুপ্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় দলবদ্ধভাবে ভিকটিং ইশা মনিকে মুখ বেধে মোটরসাইকেল যুগে ছিনতাই করে নিয়ে যায় নিয়ে যায়। গত ০৫/০২/২০২৫ ইং মোঃশাকিব (২০) পিতাঃ শুকুর আলী গ্রাম দূর্বা কান্দা থেকে উদ্ধার করা হয়। গ্রাম্য সালিশের মাধ্যমে মীমাংসা না হওয়ায় গত ০৩/০৫/২০২৫ ইং নারী শিশু নিযার্তন দমন আইনে ধর্মপাশা থানায় একটি অভিযোগ দাখিল করে। ভিকটিম ইশা মনি নেত্রকোনা পূর্ব কাঠলী আত্মীয় বাড়িতে বেড়াতে গেলে সুরুজ্জামান গং লোক জন নিয়ে এসে অস্ত্র দ্বারা জিম্মি করে নিয়ে যায় ভিকটিম ইশা মনির স্বর চিৎকার শুনে অটো রিক্সা ফেলে চলে যায়। এ ব্যাপারে নেত্রকোনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে গত ০১/০৭/২০২৫ ই বিজ্ঞ আদালতে একটি অভিযোগ দাখিল করে।
গত ০৫/০৯/২০২৫ ইং সজিব মিয়াকে গ্রেফতার করে সুনামগঞ্জ জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আসামীর ভাই রানা মিয়া ফেসবুকে ভিকটিম ইশা মনির নামে অপপ্রচার চালায় এবং প্রাণনাশের হুমকি প্রদর্শন করে।
এ ব্যাপারে ধর্মপাশা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ এনামুল হক বলেন সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দোষী ব্যক্তিদের বিচারের প্রক্রিয়ার প্রক্রিয়াধীন আনা হচ্ছে। এলাকার পরিবেশ অস্থিতিশীল হওয়ায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সুবিচারের কামনা করেন।

এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন