ফেসবুকে ভাইরাল সালমান শাহর ফাঁসির দড়ি
বাংলা চলচ্চিত্রের অনেক দৃশ্যে তিনি ফাঁসির আসামি সেজেছিলেন। এমনকি জেলও খেটেছেন।
সেখান থেকে মুক্তিও পেয়েছিলেন। কিন্তু নিয়তি কাকে বলে, বাস্তব জীবনে ফাঁসির দড়ি ঠিকই গলায় পরতে হলো বাংলা চলচ্চিত্রে দ্যুতি ছাড়ানো তারকা সালমান শাহকে।
‘সত্যের মৃত্যু নেই’ সালমানের চলচ্চিত্রের মতো দীর্ঘ ২১ বছর পর আসল সত্যটা বেরিয়ে আসতে শুরু করছে বলে মনে করছেন তার ভক্ত ও অনুরাগীরা। সালমানের সেই সিলিং ফ্যান ও ফাঁসির দড়ি সম্প্রতি ঘুরে বেড়াচ্ছে ফেসবুকে। ছবিটি শেয়ার দিয়ে সালমান ভক্তরা নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন।
শুধু ফাঁসির দড়ির ছবি না মৃত্যুর পর দিন সালমান শাহর বাসা থেকে আরও যেসব আলামতের ছবি তোলা হয়েছিল সেসব ছবিও ভাইরাল হয়েছে।
অন্যদিকে, সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরী মনে করেন তার ছেলেকে হত্যা করে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। আর এজন্য তিনি দীর্ঘ ২১ বছর ধরে সন্তানের ‘হত্যা মামলা’ চালিয়ে যাচ্ছেন।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর সকালে রাজধানীর নিউ ইস্কাটন গার্ডেন এলাকায় ভাড়া বাসায় পাওয়া যায় অভিনেতা সালমান শাহর লাশ। ওই ঘটনায় সালমানের বাবা রমনা থানায় অপমৃত্যুর মামলা করেন। ২০০২ সালে মারা যান সালমান শাহর বাবা। লাশ উদ্ধারের সময় ঘটনাস্থলে থাকা সালমান শাহের বিউটিশিয়ান রাবেয়া সুলতানা রুবি বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ করে আসছিলেন নীলা চৌধুরী।
সম্প্রতি রুবির ফেসবুকে এক ভিডিও ফুটেজ নিয়ে সারাদেশে তোলপাড় শুরু হয়। ওই ভিডিও ফুটেজে রুবি দাবি করেন- ‘আত্মহত্যা নয়, হত্যাকাণ্ডের স্বীকার হয়েছিলেন সালমান শাহ’। একদিন পরেই আবার তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন