স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী: নর্দান ইউনিভার্সিটিতে মুক্তিযুদ্ধ কর্নার স্থাপন
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন ও জাতীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে স্থাপিত হয়েছে ‘মুক্তিযুদ্ধ কর্নার’।
বাংলা ও বাঙালির আবহমান কালের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ধারণ ও সংরক্ষণের লক্ষ্যে ২৫ মার্চ ২০২১, নর্দান ইউনিভার্সিটিতে এই কর্নার স্থাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনইউবি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী প্রফেসর ড. আনোয়ারুল করিম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নর্দান ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন, উপ-উপাচার্য (মনোনিত) প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, রেজিস্ট্রার কমডোর এম. মুনিরুল ইসলাম (অব.) ও ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ একরামুল ইসলাম।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ইউসুফ আব্দুল্লাহ বলেন, “আমাদের নিজস্ব জাতিসত্ত্বার ইতিহাস ও ঐতিহ্য আগামী প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছে পৌছে দিতে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এ স্থাপিত হয়েছে ‘মুক্তিযুদ্ধ কর্নার’। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঘটনাবলি নতুন প্রজন্মের কাছে বিশদভাবে তুলে ধরতে এই কর্নারে রয়েছে গবেষণাধর্মী প্রচুর বই-পুস্তক, জার্নাল ডকুমেন্টস ইত্যাদি। এর আগেও নর্দান ইউনিভার্সিটিতে বঙ্গবন্ধু গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে, যেটি অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি অনন্য উদাহরণ।”
মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে আরো বেশি জানার উদ্দেশ্যে নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর গ্রন্থাগারে ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নারে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নানা ধরণের বই সংরক্ষণ রয়েছে।
সেখানে ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, গবেষকসহ বহু মানুষের মিলন মেলায় পরিণত হবে বলে কর্তৃপক্ষ আশা করছে।
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহাবুব রহমান প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন