ঢাকা আরিচা মহাসড়কের দুই পাশে সৌন্দর্য বর্ধনে লাগানো হয়েছে বিভিন্ন ফুলের গাছ

শুধু মহাসড়কের দুই পাশে নয় রাস্তার মাঝ খানের আইলান্ডের উপরেও লাগানো হয়েছে ফুলের গাছ। সেই সাথে মহাসড়কের মাঝ খানে লাগানো গাছে ফুটেছে কৃষ্ণচুড়া ফুল। যা মহাসড়ক ব্যবহারকারী ও স্থানীয়দের মাঝে সৌর্ন্দের লীলা ভুমি হয়ে দাড়িয়েছে। বিভিন্ন ফুলের মনমাতানো গন্ধে ফুল প্রেমীদের মধ্যে যোগাচ্ছে বাড়তি আনন্দ।

জানা যায়,ঢাকা আরিচা মহাসড়কে সৌন্দর্য বন্ধনে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) সাভারের আমিনবাজার থেকে কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে লাগানো হয়েছে বিভিন্ন জাতের ফুলের গাছ। গাছে ফুল ফুটায় মহাসড়কে সৌন্দর্য বেড়েছে দ্বিগুণ। এছাড়া মহাসড়কে লাগানো হয়েছে ষ্টাম লাইট। যা রাতের বেলায় দিচ্ছে বাড়তি আলো লাইট গুলো দেওয়ার কারণে মহাসড়কে কমেছে চুরি ছিনতাই ও ডাকাতি। সেই সাথে মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে বসানো হয়েছে সিটি টিভি ক্যামেরা। যেকোন সড়ক দুর্ঘটনা বাবা অপরাধ মুলক কর্মকান্ড দ্রæত চিহিৃত করতে পারছে পুলিশ।

স্থানীয়,বলছে বর্তমানে ঢাকা আরিচা মহাসড়কে ঐশ^র্যের শেষ নেই। অসখ্য গাড়ি চলাচলের আসা যাওয়া এই মহাসড়কে। আধুনিকতার জঞ্জাল না থাকায় মহাসড়কের দুই পাশ পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর। মহাসড়কের দু’পাশের চোখ জুড়ানো নিসর্গ শোভা পাবেন এই মহাসড়কে। নতুন সাজে সাজানো এই মহাসড়ক এখন দেশের অন্যতম মহাসড়ক। আর যা ভরা বষার্য় মহাসড়কের দুই পাশের বিভিন্ন লেকের পানি সৌন্দর্য বাড়ায় আরও দ্বিগুণ। চিরো চেনা আর দশটি রাস্তা থেকে একে বারেই ভিন্ন পরিবেশ গুরত্বপূর্ণ এই মহাসড়কে। এছাড়া এই মহাসড়ক দিয়ে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন বাংলাদেশ সফরে আসা বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা। রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা মহাসড়কের এই নিসর্গ শোভা উপভোগ করেন।

এবিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা.এনামুর রহমান বলেন,মহাসড়কের সৌন্দর্য বাড়াতে ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে।