মুক্তিযুদ্ধে সাংবাদিকদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সাংবাদিকরা দেশে-বিদেশে বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। যারা কলম সৈনিক, তারাও মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধে সাংবাদিকদের অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ করবে।
বৃহস্পতিবার (২৬মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)-এর ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সংগঠনটির মুক্তিযোদ্ধা সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী আজ এসব কথা বলেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য খুব দ্রুতই আলাদা স্মার্টকার্ড তৈরি করা হবে। ইতোমধ্যে ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। দ্রুতই উপজেলায় এগুলো পৌঁছে দেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত এক লাখ ৮৭ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। নতুন করে আর কেউ তালিকায় স্থান পাবে না, তবে আপিল নিষ্পত্তি হবে। তাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে নীতিমালা প্রণয়ন হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ১৩ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন। সংবর্ধনা প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধারা হলেন- মৃণাল কৃষ্ণ রায়, মুহম্মদ শফিকুর রহমান, হারুন হাবীব, মোস্তাক আহমেদ মোবারকী, শফিকুল বাশার চপল, কার্তিক চ্যাটার্জী, আকরাম হোসেন খান, আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, স্বপন দাশ গুপ্ত, শাহজাহান সরদার, তালুকদার হারুন, শংকর কুমার দে এবং হালিম আজাদ।
এ সময় ডিআরইউ-এর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব, ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ও ডিআরইউ-এর সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল কাফি, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির সদস্য সচিব ও ডিআরইউ-এর প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামাল উদ্দিন সুমনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন