নওগাঁর মান্দা সিমানায় অবৈধভাবে কোন বালু উত্তোলন হয়নি; ইজারাদার মোয়াজ্জেম
নওগাঁর মান্দা সিমানায় কোন অবৈধভাবে ডিপড্রেজার মেশিনের সাহায্যে কোন বালু উত্তোলন করা হয়নি বলে প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান ইজারাদার মোয়াজ্জেম হোসেন, ইজারার্ভূত এলাকা থেকেই বৈধভাবে বালু উত্তোলন করছেন তিনি বলে জানান।
ইজারাদার মোয়াজ্জেম জানান আত্রাই নদের মহাদেবপুর সিমানা থেকে নওগাঁর মান্দা উপজেলার সিমানা থেকে তিনি তার ইজারা কৃত অংশের ভিতর থেকে বৈধতা ভাবে বালু উত্তোলন করে সুনামের সাথে ব্যাবসা করে যাচ্ছে। কিন্তু কিছু কুচক্র মহল তার সুনাম ও তার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্টের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।
স্থানীয় এলাকার নদীর দুই পাশের বাসিন্দারা জানান আঁয়াপুর এলাকায় আত্রাই নদের বামতীরের বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ হুমকির মুখে পড়ায় ২০১৯ সালে জেলা বালুমহাল ইজারা কমিটি ও নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডর যৌথ সভায় বালুমহাল ইজারার তালিকা থেকে আঁয়াপুর মৌজা বাদ দেওয়া হয়। এ কারণে এবারেও ইজারার তালিকায় আঁয়াপুর মৌজা অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি, কিন্তু আমাদের জানা মতে আয়াপুর মোজায় কোন ডিপড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করা হয় নি,তবে যে বালু নদী থেকে উত্তোলন করা হচ্ছে সেটা মহাদেবপুর সিমানা থেকে। কিন্তুু একটি ভাই কুচক্র মহল অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের জন্য নওগাঁ জেলা প্রশাসক, মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর গণস্বাক্ষরিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ইজারাদার মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘আয়কর, ভ্যাটসহ আত্রাই নদের উজান অংশের বালুমহাল ১ কোটি ৯৩ লাখ টাকায় বাংলা ১৪৩০ সনের জন্য ইজারা নিয়েছি। এর পর পহেলা বৈশাখ থেকে বালু উত্তোলন করছি। আমি মহাদেবপুরের পাঠাকাটা মৌজা থেকে বালু তুলছি, কিন্তুু সিমানাটা প্রায় মান্দা উপজেলার কাচাকাচি হওয়া, মান্দার কিছু কুচক্র মহলের লোকজন আমার বালু মহল ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্টের জন্য পায়তারা করে যাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে মান্দা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাকির মুন্সী বলেন, মাপ-জোক করে বিষয়টির জানার পর উপরে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন