এমপি নিক্সনের সম্পত্তি বেড়েছে ৫৪ গুণ, স্ত্রীর গুলশানে সাড়ে ৩ কোটি টাকার ফ্ল্যাট

২০১৪ সালে ফরিদপুর-৪ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী। এরপর ২০১৮ সালেও তিনি এ আসনে আবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবারেও তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এ আসনের সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী। মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার চরদত্তপাড়ার মরহুম ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী ও ফিরোজা বেগমের সন্তান মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন।
সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পরে এক দশকের মধ্যে তার ব্যবসা-বাণিজ্য ও অস্থাবর-স্থাবর সম্পদের পাশাপাশি তার নির্ভরশীলদের সম্পত্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৪ গুণের বেশি। নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া সম্পদের বিবরণ হতে পাওয়া গেছে এ তথ্য।
নির্বাচন কমিশনে দাখিলকৃত হলফনামায় মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী তার পেশা হিসেবে পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন খাত, পেট্রোল পাম্প ও ফিলিং স্টেশন, এন ডেইরি ফার্ম, এন ডাক ফার্ম ও এন ফিশারিজ নামে তিনটি প্রতিষ্ঠানের তথ্য উল্লেখ করেছেন। ১৯৯৩ সালে রাজবাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হতে এসএসসি উত্তীর্ণ হন তিনি।
দেখা গেছে, ২০১৩ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার আগে নিক্সন চৌধুরীর স্থাবর সম্পত্তি ছিলো ৩৮শতাংশ কৃষি জমি ও সাড়ে ৭ কাঠা অকৃষি জমি। এ সময় ক্রেডিট কার্ডে দায় ছিলো ২ লাখ ৮ হাজার ৪০৮ টাকা। ১০ বছরে তার স্থাবর সম্পত্তির তালিকায় যুক্ত হয়েছে ভাঙ্গার ব্রাহ্মণপাড়ার ৩ কোটি ২৭ লাখ ৮০ হাজার ৯১০ টাকা মূল্যের ৯ একর ৭৫ দশমিক ২৮ শতাংশ কৃষি জমি, একই এলাকায় ১ কোটি ৭৩ লাখ ৬৮ হাজার টাকা মূল্যের ৫ একর দশ শতাংশ কৃষি জমি, একই এলাকায় ১৭ লাখ ৫৯ হাজার টাকা মূল্যে ৩০ শতাংশ কৃষি জমি, একই এলাকায় ১ কোটি ৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা মূল্যের ২ একর ৩৪ শতাংশ কৃষি জমি, ১ কোটি ৩০ লাখ ৯ হাজার টাকা মূল্যের ২ একর ৯০ শতাংশ কৃষি জমি।
সাভারে স্ত্রীর নামে রয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার দামে ৩ দশমিক ২৮২৫ শতাংশ কৃষি জমি। শিবচর হাউজিং প্রকল্পে তার নিজের নামে ১৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকা দামে ৫ কাঠার একটি প্লট। রাজউকের পূর্বাচলে উত্তরাধিকার ও হেবাসূত্রে প্রাপ্ত সাড়ে ৭ কাঠার একটি প্লট। ঢাকার বনানীতে হেবা সূত্রে প্রাপ্ত একটি ফ্ল্যাট ও জমি। ভাঙ্গার ব্রাহ্মণপাড়ায় ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের একটি দোতলাবাড়ি, ৩৪ লাখ ৫২ হাজার টাকা মূল্যে অফিস রুম, মিটিংরুম, পুকুর ঘাটলাসহ অন্যান্য সম্পত্তি।
ঢাকা প্রোপার্টি লিমিটেডে স্ত্রীর নামে ৪০ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট, গুলশানে স্ত্রীর নামে ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ফ্ল্যাট এবং ঢাকার গুলশানে স্ত্রীর নামে ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা মূল্যের আরো একটি ফ্ল্যাট।
২০১৩ সালে মজিবর রহমান নিক্সন চৌধুরীর কৃষিখাতে বাৎসরিক আয় ছিলো ২ কোটি ৫ লাখ টাকা। ব্যবসা থেকে আয় ছিলো ১২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। শেয়ার, স য়পত্র ও ব্যাংক আমানত খাতে ছিলো ২ কোটি ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা। এ সময় তার পেশার খাত ছিলো পরিবহন, পেট্রোল পাম্প ও কনস্ট্রাকশন।
১০ বছরে তার কৃষি জমি বাড়লেও ২০২৩ সালে কৃষিখাতে তার বার্ষিক আয় কমে দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। তবে পরিবহন বাস খাতে নীলা পরিবহন লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে তার আয় ১১ লাখ ৫০ হাজার, রীতা কনস্ট্রাকশন হতে ৬০ হাজার টাকা, স্বাধীন বাংলা ফিলিং স্টেশন এন্ড সার্ভিসিং হতে আয় ৭ লাখ ৭০ হাজার ৮৫০ টাকা, এনডেইরি ফার্ম, এনডাক ফার্ম ও এন ফিশারিজ হতে আয় ৭৬ লাখ ১৮ হাজার ৮৮৫ টাকা। তার নির্ভরশীলদের মাস্ট প্যাকেজিং হতে আয় দেখানো হয়েছে ২১ লাখ টাকা ও ইত্তেফাক পাবলিকেশনের ছুটি ভাতা বাবদ আয় ৪ লাখ টাকা।
এ ছাড়া ব্যাংক মুনাফা হতে তার আয় ৯ হাজার ৯০৭ টাকা আর নির্ভরশীলদের ব্যাংক মুনাফার পরিমাণ ১৫ লাখ ১৭ হাজার ৯৫৮ টাকা। সংসদ সদস্য হিসেবে পারিতোষিক ও অন্যান্য বাবদ তার আয় হয় ২৩ লাখ ৩৮ হাজার ১৮৫ টাকা। স্টক ব্যবসা হতে আয় ১৯ লাখ ৫০ হাজার এবং এ খাতে তার মেয়ের আয় ৪ লাখ ১৫ হাজার টাকা। ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া হতে তার নির্ভরশীলদের আয় ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৪৭২ টাকা।
নিক্সন চৌধুরী তার অস্থাবর সম্পদ হিসেবে নিজের নামে নগদ ৩৮ লাখ ৩০ হাজার ৬০০ এবং স্ত্রীর নামে ১ কোটি ৫২ লাখ ৮৫ হাজার ৬০০ টাকা ও নির্ভরশীলদের নামে ৭৫ হাজার টাকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। ব্যাংকে তার জমা নিজের নামে ৭ লাখ ৪৫ হাজার ২৫৯ ও স্ত্রীর নামে ৭ লাখ ২৩ হাজার ১৯১ টাকা। স্ত্রীর নামে এফডিআর রয়েছে ২৮ লাখ ১৮ হাজার টাকা। প্রাইভেট কোম্পানির শেয়ার বাবদ নীলা পরিবহন ও রীতা কনস্ট্রাকশন হতে ৭১ লাখ ১০ হাজার টাকা, স্বাধীন বাংলা পেট্রোল পাম্প হতে ১৮ লাখ ১৮ হাজার ৯১৭ টাকা এবং শেয়ার হোল্ডিংস কোম্পানিতে তার স্ত্রীর নামে ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪০০ টাকার অস্থাবর সম্পদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন।
এই সম্পত্তির তালিকায় ২০১৮ সালে তার ৫৫ লাখ টাকার একটি জীপ গাড়ির তথ্য উল্লেখ রয়েছে। এবার তিনি ৯১ লাখ ১৫ হাজার টাকার জীপগাড়ির মালিক। এছাড়া অন্যান্য সম্পদের সাথে তার এবার ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্যের একটি পিয়ানো অস্থাবর সম্পদের তালিকায় যুক্ত হয়েছে।
অস্থাবর সম্পত্তি ছিলো নগদ ২৮ লাখ ১০ হাজার ২২০ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক খাতে জমা ছিলো ৮৫ লাখ ৯৭ হাজার ৭৭২ টাকা। বন্ড, স য়পত্র ও তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার ছিলো ১ কোটি ৩১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা।২ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ৬ লাখ ১০ হাজার টাকার আসবাবপত্র এবং ইন্সুইরেন্স, শর্টগান ও পিস্তল বাবদ অন্যান্য অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিলো ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৫ টাকা।
২০১৮ সালে নিক্সন চৌধুরীর আয়ের উৎস হিসেবে সংযুক্ত হয় ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া হতে আয় ও ব্যাংক মুনাফা লাভ। এসময় তার কৃষিখাতে বাৎসরিক আয় ৩ লাখ ৫০ হাজার, ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া হতে আয় ৬৮ লাখ টাকা, পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন ব্যবসা হতে বাৎসরিক আয় দেখানো হয় ২ লাখ ৩৪ হাজার এবং পেট্রোল পাম্প হতে তার বাৎসরিক আয় ছিলো ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৫৬ টাকা।
সংসদ সদস্য হিসেবে পারিতোষিক ও অন্যান্য বাবদ তার আয় হয় ২৩ লাখ ১৭ হাজার ৫৩৮ টাকা। স্টক ব্যবসা হতে তার আয় ছিলো ১৪ লাখ ৫৩ হাজার ৯০০ টাকা।
এসময় তার নির্ভরশীলদের ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া হতে ১৪ লাখ ৬৫ হাজার ৫৭৪ টাকা, ব্যাংক মুনাফা ২১ হাজার ৬৮ টাকা ও পরিচালক মাস্ট প্যাকেজিং খাতে আয় উল্লেখ করা হয় ২৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
এসময় তার অস্থাবর সম্পদ বেড়ে দাড়ায় ৪৮ লাখ ৮৫ হাজার ৩৫৭ টাকা এবং তার স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ উল্লেখ করা হয় ৮৪ লাখ ৫২ হাজার ৫৪১ টাকা। ব্যাংকে তার নিজের ১৯ লাখ ৪৬ হাজার ৬৫৪ ও স্ত্রীর নামে ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৯৯ টাকা, পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন ব্যবসার প্রাইভেট কোম্পানির শেয়ার বেড়ে দাড়ায় ৭১ লাখ ১০ হাজার, স্বাধীন বাংলা পেট্রোল পাম্প হতে আয় ১৯ লাখ ৩৫ হাজার ৩৪৮ টাকা এবং শেয়ার হোল্ডিংস কোম্পানি হতে তার স্ত্রীর আয় উল্লেখ করা হয় ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪শ’ টাকা।
এছাড়া ৫৫ লাখ টাকার একটি জিপ গাড়ি, নিজের ৩০ তোলা ও স্ত্রীর ৫০ তোলা অলঙ্কার, ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, স্ত্রীর নামে ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী সহ আসবাবপত্র, বন্দুক ও লাইফ ইন্সুরেন্সে রাখা অর্থের তথ্য উল্লেখ করা হয়।
তিনবারের এই সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত কোন আর্থিক দায়দেনা নেই। তবে নিপা পরিবহনের পরিচালক হিসেবে তার ১৬ কোটি ৭৩ লাখ ৬০ হাজার টাকার যৌথ ঋণ রয়েছে। নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রতিশ্রুতি সমূহের মধ্যে জননিরাপত্তা ৭৩ ভাগ, ব্রীজ কালভার্ট ও রাস্তা পাকাকরণ ৭৯ ভাগ, বিদ্যুতায়ন ও সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প ৯৫ ভাগ এবং স্কুল কলেজ মসজিদ মন্দিরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ৮৫ ভাগ অর্জিত হয়েছে বলে তিনি তার এই হলফনামায় দাবি করেছেন।
২০১৮ সালে নিক্সন চৌধুরীর আয়ের উৎস হিসেবে সংযুক্ত হয় ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া হতে আয় ও ব্যাংক মুনাফা লাভ। এসময় তার কৃষিখাতে বাৎসরিক আয় ৩ লাখ ৫০ হাজার, ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া হতে আয় ৬৮ লাখ টাকা, পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন ব্যবসা হতে বাৎসরিক আয় দেখানো হয় ২ লাখ ৩৪ হাজার এবং পেট্রোল পাম্প হতে তার বাৎসরিক আয় ছিলো ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৫৬ টাকা। সংসদ সদস্য হিসেবপারিতোষিক ও অন্যান্য বাবদ তার আয় হয় ২৩ লাখ ১৭ হাজার ৫৩৮ টাকা। স্টক ব্যবসা হতে তার আয় ছিলো ১৪ লাখ ৫৩ হাজার ৯০০ টাকা। এসময় তার নির্ভরশীলদের ফ্ল্যাট বিক্রি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া হতে ১৪ লাখ ৬৫ হাজার ৫৭৪ টাকা, ব্যাংক মুনাফা ২১ হাজার ৬৮ টাকা ও পরিচালক মাস্ট প্যাকেজিং খাতে আয় উল্লেখ করা হয় ২৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা।২০১৮ সালে তার অস্থাবর সম্পদ বেড়ে দাড়ায় ৪৮ লাখ ৮৫ হাজার ৩৫৭ টাকা এবং তার স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ উল্লেখ করা হয় ৮৪ লাখ ৫২ হাজার ৫৪১ টাকা। ব্যাংকে তার নিজের ১৯ লাখ ৪৬ হাজার ৬৫৪ ও স্ত্রীর নামে ১৩ লাখ ২৯ হাজার ৯৯ টাকা, পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন ব্যবসার প্রাইভেট কোম্পানির শেয়ার বেড়ে দাড়ায় ৭১ লাখ ১০ হাজার, স্বাধীন বাংলা পেট্রোল পাম্প হতে আয় ১৯ লাখ ৩৫ হাজার ৩৪৮ টাকা এবং শেয়ার হোল্ডিংস কোম্পানি হতে তার স্ত্রীর আয় উল্লেখ করা হয় ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪০০ টাকা। এছাড়া ৫৫ লাখ টাকার একটি জিপ গাড়ি, নিজের ৩০ তোলা ও স্ত্রীর ৫০ তোলা অলঙ্কার, ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, স্ত্রীর নামে ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী সহ আসবাবপত্র, বন্দুক ও লাইফ ইন্সুরেন্সে রাখা অর্থের তথ্য উল্লেখ করা হয়।
২০১৩ সালে দেয়া বিবরণী অনুযায়ী মজিবর রহমান নিক্সন চৌধুরীর কৃষিখাতে বাৎসরিক আয় ছিলো ২ কোটি ৫ লাখ টাকা। ব্যবসা থেকে আয় ছিলো ১২ লাখ ৮০ হাজার টাকা।শেয়ার, স য়পত্র ও ব্যাংক আমানত খাতে ছিলো ২ কোটি ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা।এসময় তার পেশার খাত ছিলো পরিবহন, পেট্রোল পাম্প ও কনস্ট্রাকশন।অস্থাবর সম্পত্তি ছিলো নগদ ২৮ লাখ ১০ হাজার ২২০ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক খাতে জমা ছিলো ৮৫ লাখ ৯৭ হাজার ৭৭২ টাকা। বন্ড, স য়পত্র ও তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার ছিলো ১ কোটি ৩১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা।২ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ৬ লাখ ১০ হাজার টাকার আসবাবপত্র এবং ইন্সুইরেন্স, শর্টগান ও পিস্তল বাবদ অন্যান্য অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিলো ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৫ টাকা। বিভিন্ন সময়ে জননিরাপত্তা আইনসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে তার নামে তিনটি ফৌজদারি অপরাধে মামলা হয়, যার সবকটিই নিষ্পত্তি হয়েছে বলে হলফনামায় তিনি জানান।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন




















