কলাপাড়ায় ভুমি অধিগ্রহন শাখার খামখেয়ালীপনায় ন্যায্য প্রাপ্ত থেকে বঞ্চিত কৃষক
পটুয়াখালীর কলাপাড়ার ধানখালী ইউনিয়নের ধানখালীতে ভুমি
অধিগ্রহন শাখা ও ভুমি অধিগ্রহন প্রতিষ্ঠানের খামখেয়ালীপনায় বসত:ঘরসহ অন্যান্য স্থাপনার ন্যায্য প্রাপ্ত থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন প্রান্তিক কৃষক আবুল সরদার।
বসত:বাড়ি, গোয়ালঘর, রান্নাঘরসহ অন্যান্য স্থাপনা অধিগ্রহনে তালিকাভুক্তি করার আবেদন জানিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন ভুক্তভোগি মো.আবুল সরদার। শনিবার (৩ জুন) দুপুরের দিকে কলাপাড়া রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ভুক্তভোগি মো. আবুল সরদার ও স্ত্রীসহ গনমাধ্যম কর্মীরা।
এসময় লিখিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ৮নং ধানখালী ইউনিয়নের অন্তর্গত ছৈলাবুনিয়া গ্রামের ১২নং জে,এল ধানখালী মৌজায় বি,এস ২২নং খতিয়ানে ৩৪২৬ নং দাগে আমার ওয়ারিশপ্রাপ্ত সম্পত্তি রয়েছে। ওই ওয়ারিশপ্রাপ্ত সম্পত্তির
মধ্যে একটি টিনসেট বসত:ঘর, রান্নাঘর, মুরগীর ঘর, গোয়ালঘর, সৌরবিদ্যুৎ, রিং-স্লাব বিশিষ্ট টয়লেট ও পুকুর রয়েছে। যা সরকারের উন্নয়নমূলক কাজে অর্থাৎ আশুগঞ্জ পাওয়ার প্লান্ট নির্মান প্রকল্পের আওতায় ১৩/২০১৭-১৮ নং এল
এ কেসের মাধ্যমে অধিগ্রহন করে ৭ ধারা নোটিশ জারী করেন।
পরবর্তীতে পটুয়াখালী এল,এ শাখার তদন্তকারী কর্মকর্তাগন ও আশুগঞ্জ পাওয়ার প্লান্ট নির্মান প্রকল্পের কর্মকর্তাগন ভুলবশত: আমার টিনসেট বসত:ঘর, রান্নাঘর, মুরগীর ঘর, গোয়ালঘর, সৌরবিদ্যুৎ, রিং-স্লাব বিশিষ্ট টয়লেট ও পুকুর তালিকাভুক্ত করেননি।
এছাড়া যৌথ তদন্তের ফিল্ড বুকে সার্ভেয়ারগন আমার
টিনসেট বসত:ঘরের স্থলে টিনসেট লাকড়ির ঘর লিপিবদ্ধ করে রেখেছে। যা সংশোধনের জন্য বিভিন্ন অফিসের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে ঘুরতে সময় অতিবাহিত করেছি, কিন্তু কোন সুফল পাইনি। তাই উর্ধ্বতন হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এবিষয়ে পটুয়াখালী কৃষি অধিগ্রহন কর্মকর্তা মো. আল ইমরানের টেলিফোন-০৪৪১-৬৩৭৩০ নাম্বারে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও সংযোগ পাওয়া যায়নি।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন