নরসিংদী রায়পুরা উপজেলায় সৎ ও নিষ্ঠাবান সফল চেয়ারম্যান লায়লা কাণিজ লাকী

নরসিংদী রায়পুরা উপজেলাটি জেলার সবচেয়ে বড় উপজেলা। ২৪টি ইউনিয়ন নিয়ে উপজেলাটি বেষ্টিত। চরাঞ্চল হওয়া সত্ত্বেও এ জেলায় রয়েছে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের বসবাস। এই উপজেলারই একজন সৎ নিষ্ঠাবান ও সফল উপজেলা চেয়ারম্যান লায়লা কাণিজ লাকী।

অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত তিনি। তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য নরসিংদী—৫ আসনের সংসদ সদস্য রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, এমপির নির্দেশনায় কাজ করে যাচ্ছেন এবং প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন।
তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত সৎ ও সময়নিষ্ঠ সদা হাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোনো অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।
এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। সকল দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।

ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেয়া প্রতিশ্রম্নতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেনীর মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন।

রায়পুরা উপজেলা চেয়ারম্যান লায়লা কাণিজ লাকী ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সাথে আছেন, একজন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থেকে উপজেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের ভালবাসায় তিনি আজ সফল একজন উপজেলা চেয়ারম্যান।

মেধা,কর্ম প্রয়াস শ্রম ও অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে গড়েছেন পরিশীলিতভাবে এক উজ্জ্বল অধ্যায়ে। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী ছোট বেলা থেকেই একজন সহজ—সরল—সৎ মনের অধিকারী ও মেধাবী মানুষ। যার ফলে উপজেলাবাসী তাকে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন।
চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে উপজেলার সর্বস্তরে উন্নয়ন করে যাচ্ছেন। সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে।

তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন, স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ, সংস্কার করে গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।

এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করছেন। বিগত করোনা পরিস্থিতির সময়েপরিবার পরিজনের কথা না ভেবে তার প্রিয় উপজেলাবাসীর জন্য দিন রাত নিরলস ভাবে নিজস্ব অর্থায়ন করে মানুষকে সাহায্য করেছেন। স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনও চলমান আছে।

আগামী দিনেওলায়লা কাণিজ লাকী সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে উপজেলায় উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে রায়পুরা উপজেলাকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবেন এমনটাই প্রত্যাশা উপজেলাবাসীসহ সকলের।