রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার ঝালকাঠির কাঠালিয়ার চেয়ারম্যান রিপন

রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ঈর্ষান্বিত হয়ে স্বার্থান্বেষী কিছু লোকজন ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার সৌলজালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদ হোসেন রিপনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ, নারি কেলেঙ্কারিসহ একাধিক অভিযোগ এনে ফেসবুকে ভাইরাল করে দিচ্ছে। তবে এই অভিযোগের বিষয়ে কিছুই জানেনা এলাকার লোকজন।

স্থানীয় আবুল বাশার বলেন, রিপন চেয়ারম্যান একজন অত্যন্ত ভালো মানুষ তিনি ১০ বার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এবং ২০১১ সালের পর থেকে পরপর ৩ বার শৌলজালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমানে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ঈর্ষান্বিত হয়ে স্বার্থান্বেষী কিছু লোকজন চেয়ারম্যানের নামে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমরা কখনো শুনিনি রিপন চেয়ারম্যান অর্থ আত্মসাৎ করেছেন কিংবা কোন মহিলার সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়েছে ।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মিলন হাওলাদার বলেন, মাহমুদ হোসেন রিপন পরপর ৩ বার শৌলজালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি যদি খারাপ লোক হতেন তাহলে কি জনগন তাকে ভোট দিয়ে চেয়ারম্যান বানাতেন। একটি কুচক্রী মহল চেয়ারম্যানের নামে মিথ্যা প্রপাকান্ডা ছড়িয়ে তার সম্মান নষ্ট করছে।

শুধু বাশার এবং মিলন নয় স্থানীয় একাধিক লোকজন জানিয়েছেন রিপন চেয়ারম্যান ভালো মানুষ, অর্থ আত্মসাৎ এবং নারী কেলেঙ্কারির সাথে সে জড়িত নয়। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তার সুনাম নষ্ট করার জন্য কিছু লোকজন তার নামে মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে।

অভিযোগের বিষয়ে মাহমুদ হোসেন রিপন বলেন, একটি কুচক্রী মহল আমার নামে ষড়যন্ত্র করছে, এডিট করে ফেসবুকের মত চ্যাটিং বানিয়ে ফেক আইডি দিয়ে ফেসবুকে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এ বিষয়ে আমি আইনের আশ্রয় নেব।