‘নরসিংদীতে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা হবে’

নরসিংদীতে শীতলক্ষ্যা নদীর প্রাণ ফিরিয়ে দিতে অচিরেই নদীর সীমানা নির্ধারণ করে নদীর দুই তীরে অবৈধ দখলদারদের বিরদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক।

ইতোমধ্যে নদীর নিজস্ব গতি ফিরিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় প্রশাসনকে শীতলক্ষ্যা নদীর সীমানা নির্ধারণ করে দেয়ার জন্য অবগত করা হয়েছে বলে মন্তব্য করে বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান বলেন, আশা করি অতিদ্রত শীতলক্ষ্যা নদীর সীমানা নির্ধারিত হবে। নদীর সীমানা নির্ধারিত হয়ে গেলেই নদীর দুই তীরে অবৈধ দখলদারদের বিরদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।

শনিবার বিকালে নবঘোষিত নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় ঘোড়াশাল নদী বন্দর পরিদর্শন ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে এসে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

কমডোর গোলাম সাদেক বলেন, ঘোড়াশাল নদী বন্দরের অফিস হওয়াতে শীতলক্ষ্যা নদী রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। রাজধানীর বুড়িগঙ্গা ও নারায়ণগঞ্জে যেমন নদীর দুই প্রান্তে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ঠিক তেমনি নদীর সীমানা নির্ধারণ করে অচিরেই এদিকেও নদীর তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সদস্য পরিকল্পনা পরিচালন মো. দেলোয়ার হোসেন, পরিকল্পনা বন্দর কাজী ওয়াকিল নেওয়াজ, পরিচালক নৌ-নিট্রা মো. রফিকুল ইসলাম, পরিচালক নৌ-স.ও.প মো. শাজাহান হোসেন, প্রধান প্রকৌশলী মহিদুল ইসলাম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রকিবুল তালুকদার, ঘোড়াশাল নদী বন্দরের পরিচালক মো. নূর হোসেন প্রমুখ।