নৌকার টিকিট যাদের হাতে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ তালিকা

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। দলীয় প্রার্থীদের চিঠি দেয়া শুরু করেছে আওয়ামী লীগ।

রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে এ চিঠি দেয়া শুরু হয়।

আজ ২৩০ আসনে দলের চূড়ান্ত মনোনয়নপ্রাপ্তদের চিঠি দেয়া হয়েছে। দুয়েকটি আসনে একাধিক ব্যক্তিকেও চিঠি দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

এর ব্যাখ্যায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আজ দলীয় প্রার্থীদের অনানুষ্ঠানিক চিঠি দেয়া হচ্ছে। আগামীকাল সোমবার আনুষ্ঠানিক মনোনয়ন ঘোষণা করা হবে।

আওয়ামী লীগ ও মহাজোট থেকে কে চূড়ান্ত মনোনয়ন পাবেন, সেটি কালই জানানো হবে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বেশিরভাগ আসনে আগেই দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ।

বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের জরিপ এবং তৃণমূলের মতামত নিয়ে প্রার্থী ঠিক করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন দলীয় মনোনয়ন বোর্ড। মনোনয়ন নির্ধারণে শেখ হাসিনার কথাই ছিল শেষ কথা।

দলীয় মনোনয়ন ঠিক হয়ে গেলে মহাজোটের শরিকদের সঙ্গে আসন বণ্টন নিয়ে এতদিন প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়নি।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মহাজোটের শরিকদের সঙ্গেও আওয়ামী লীগের আসন বণ্টন নিয়ে সমঝোতা হয়ে গেছে।

এর পরই আজ সকাল থেকে দলীয় প্রার্থীদের গ্রিন সিগন্যাল ও টিকিট দেয়া শুরু করে আওয়ামী লীগ।

এবার বেশ কিছু আসনে নতুনদের মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। বেশ কিছু আসনে মহাজোটের শরিকদের দিতে গিয়ে দলীয় প্রার্থীদের বসিয়ে দেয়া হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচন করছেন দুটি আসন থেকে। সেই দুটি আসন হচ্ছে- গোপালগঞ্জ-৩ ও রংপুর-৬। গত নির্বাচনেও এ দুই আসনে নির্বাচন করেছিলেন তিনি।

দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের মনোনয়ন পেয়েছেন নোয়াখালী-৫ আসন থেকে।

স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী নির্বাচন করছেন রংপুরের একটি আসন থেকে।

প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার ও নিজের আসনের দলীয় টিকিট রোববার সকালে গ্রহণ করেন ওবায়দুল কাদের।

এবার মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক। গত নির্বাচনে তিনি ঢাকার মোহাম্মদপুর আসন থেকে নির্বাচন করেন। এবার ওই আসন থেকে দলীয় টিকিট পেয়েছেন সাদেক খান।

জামালপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরাও মনোনয়ন পাননি।

গাজীপুর-৩ আসনেও প্রার্থী বদল হয়েছে। এই আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ।

এ আসনে দীর্ঘদিন ধরে এমপি ছিলেন সাবেক মন্ত্রী রহমত আলী। বার্ধক্যজনিত কারণে তাকে বাদ দেয়া হয়েছে।

বাদ পড়েছেন টাঙ্গাইলের আলোচিত সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা। তার বদলে টাঙ্গাইল-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন আতাউর রহমান খান। তিনি রানার বাবা।

বাদ পড়েছেন কক্সবাজারের সমালোচিত এমপি আবদুর রহমান বদি। ওই আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন তার স্ত্রী শাহীন আক্তার চৌধুরী।

আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম মনোনয়ন পেয়েছেন গোপালগঞ্জ-২ আসন থেকে।

প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম মনোনয়ন পেয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসন থেকে।

মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২) আসন থেকে নির্বাচন করবেন।

উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ মনোনয়ন পেয়েছেন ভোলা-১ আসন থেকে। তিনি এই আসন থেকে গত নির্বাচনেও এমপি হন।

উপদেষ্টামণ্ডলীর অপর সদস্য আমির হোসেন আমু নির্বাচন করবেন ঝালকাঠি-২ আসন থেকে।

প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রাজ্জাক পেয়েছেন টাঙ্গাইল-১ আসন থেকে।

প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ ফরিদপুর-৪ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। এই আসনে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন নিক্সন চৌধুরী।

প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুল মতিন খসরু নির্বাচন করবেন কুমিল্লা-৫ আসন থেকে।

প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ নির্বাচন করবেন কিশোরগঞ্জ-১ আসন থেকে।

প্রেসিডিয়াম সদস্য রমেশচন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও-১) আসন থেকে নির্বাচন করবেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ফরিদপুর-৩) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন।

দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ পেয়েছেন কুষ্টিয়া-৩ আসন থেকে।

আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি পেয়েছেন চাঁদপুর-৩ আসন থেকে।

রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক মনোনয়ন পেয়েছেন কুমিল্লা-১১ আসন থেকে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পেয়েছেন ঢাকা-১২ আসন থেকে।

জাতীয় ক্রিকেট দলের ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা পেয়েছেন নড়াইল-২ আসন থেকে।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক পেয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন থেকে।

এবার প্রথমবারের মতো যারা দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইফুজ্জামান শেখর। তিনি মাগুরা-১ আসন থেকে নির্বাচন করবেন।

দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান নওফেলও প্রথমবার মনোনয়ন পেয়েছেন। তরুণ এ নেতা নির্বাচন করবেন চট্টগ্রাম-৯ আসন থেকে।

নতুন মুখ হিসেবে কিশোরগঞ্জ-২ থেকে নির্বাচন করবেন পুলিশের সাবেক আইজি নূর মোহাম্মদ।

গাজীপুর-২ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন তরুণ এমপি জাহিদ আহসান রাসেল। তিনি এ আসনের তিনবারের এমপি।

গাজীপুর-৪ আসন থেকে নির্বাচন করবেন তাজউদ্দীন আহমদের মেয়ে সিমিন হোসেন রিমি। তিনি এ আসনের দুবারের এমপি।

আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক শ ম রেজাউল করিম মনোনয়ন পেয়েছেন পিরোজপুর-৩ আসন থেকে।

আওয়ামী লীগের মনোনয়নের চিঠি যারা পেয়েছেন, তাদের একটি তালিকা আওয়ামী লীগ সূত্র থেকে পাওয়া গেছে। এ তালিকা তাৎক্ষণিকভাবে পুরোপুরি যাচাই করা সম্ভব হয়নি।

তালিকায় যাদের নাম আছে, তারা হলেন-

রংপুর বিভাগ

অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন (পঞ্চগড়-২), রমেশচন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও-১), দবিরুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (দিনাজপুর-২), ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (দিনাজপুর-৪), অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (দিনাজপুর-৫), আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), মোতাহার হোসেন (লালমনিরহাট-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), টিপু মুনশি (রংপুর-৪), এইচএন আশিকুর রহমান (রংপুর-৫), মাহাবুব আরা বেগম গিনি (গাইবান্ধা-২), ডা. ইউনুস আলী সরকার (গাইবান্ধা-৩)।

রাজশাহী বিভাগ

শামসুল আলম দুদু (জয়পুরহাট-১), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২), আবদুল মান্নান (বগুড়া-১), হাবিবুর রহমান (বগুড়া-৫), সাধনচন্দ্র মজুমদার (নওগাঁ-১), শহীদুজ্জামান সরকার (নওগাঁ-২), আবদুল মালেক (নওগাঁ-৫), ইসরাফিল আলম (নওগাঁ-৬), ওমর ফারুক চৌধুরী (রাজশাহী-১), প্রকৌশলী এনামুল হক (রাজশাহী-৪), শাহরিয়ার আলম (রাজশাহী-৬), অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক (নাটোর-৩), মোহাম্মদ নাসিম (সিরাজগঞ্জ-১), ডা. হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), আবদুল মজিদ মণ্ডল (সিরাজগঞ্জ-৫), হাসিবুর রহমান স্বপন (সিরাজগঞ্জ-৬), আহমেদ ফিরোজ কবির (পাবনা-২), মকবুল হোসেন (পাবনা-৩), শামসুর রহমান শরীফ ডিলু (পাবনা-৪), গোলাম ফারুক প্রিন্স (পাবনা-৫)।

খুলনা বিভাগ

ফরহাদ হোসেন দোদুল (মেহেরপুর-১), মাহবুবউল আলম হানিফ (কুষ্টিয়া-৩), আবদুর রউফ (কুষ্টিয়া-৪), সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (চুয়াডাঙ্গা-১), আলী আজগার টগর (চুয়াডাঙ্গা-২), শেখ আফিল উদ্দিন (যশোর-১), কাজী নাবিল আহমেদ (যশোর-৩), রণজিৎ কুমার রায় (যশোর-৪), স্বপন ভট্টাচার্য (যশোর-৫), ইসমাত আরা সাদেক (যশোর-৬), বীরেন শিকদার (মাগুরা-২), সাইফুজ্জামান শিখর (মাগুরা-১), শেখ হেলাল উদ্দিন (বাগেরহাট-১), হাবিবুন্নাহার (বাগেরহাট-৩), পঞ্চানন বিশ্বাস (খুলনা-১), মুন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), আবদুস সালাম মুর্শেদী (খুলনা-৪), নারায়ণচন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), এসএম জগলুল হায়দার (সাতক্ষীরা-৪)।

বরিশাল বিভাগ

অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্রচন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (বরগুনা-১), শওকত হাচানুর রহমান রিমন (বরগুনা-২), আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন (পটুয়াখালী-৩), তোফায়েল আহমেদ (ভোলা-১), নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (ভোলা-৩), আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (ভোলা-৪), আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (বরিশাল-১), অ্যাডভোকেট তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস (বরিশাল-২), পংকজ দেবনাথ (বরিশাল-৪), জেবুন্নেছা আফরোজ (বরিশাল-৫), আমির হোসেন আমু (ঝালকাঠি-২)।

ঢাকা বিভাগ

ড. আবদুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১), আতাউর রহমান খান (টাঙ্গাইল-৩), হাসান ইমাম খান (টাঙ্গাইল-৪), ছানোয়ার হোসেন (টাঙ্গাইল-৫), খন্দকার আবদুল বাতেন (টাঙ্গাইল-৬), একাব্বর হোসেন (টাঙ্গাইল-৭), সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (কিশোরগঞ্জ-১), রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক (কিশোরগঞ্জ-৪), নূর মোহাম্মদ (কিশোরগঞ্জ-২), আফজাল হোসেন (কিশোরগঞ্জ-৫), নাজমুল হাসান পাপন (কিশোরগঞ্জ-৬), এএম নাঈমুর রহমান দুর্জয় (মানিকগঞ্জ-১), জাহিদ মালেক স্বপন (মানিকগঞ্জ-৩), সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (মুন্সীগঞ্জ-২), অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সীগঞ্জ-৩।

নসরুল হামিদ বিপু (ঢাকা-৩), সাবের হোসেন চৌধুরী (ঢাকা-৯), ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), একেএম রহমতুল্লাহ (ঢাকা-১১), আসাদুজ্জামান খান কামাল (ঢাকা-১২), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা (ঢাকা-১৬)।

আ ক ম মোজাম্মেল হক (গাজীপুর-১), জাহিদ আহসান রাসেল (গাজীপুর-২), সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর-৪), মেহের আফরোজ চুমকি (গাজীপুর-৫)।

লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম হিরু বীরপ্রতীক (নরসিংদী-১), সিরাজুল ইসলাম মোল্লা (নরসিংদী-৩), অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (নরসিংদী-৪), নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২), একেএম শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪)।

একেএম এনামুল হক শামীম (শরীয়তপুর-২), ইকবাল হোসেন অপু (শরীয়তপুর-১), নাহিম রাজ্জাক (শরীয়তপুর-৩), মির্জা আজম (জামালপুর-৩), ইঞ্জিনিয়ার মোজাফ্ফর হোসেন (জামালপুর-৫), আতিউর রহমান আতিক (শেরপুর-১), মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২), একেএম ফজলুল হক চান (শেরপুর-৩)।

জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ-১), অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন (ময়মনসিংহ-৬), ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (ময়মনসিংহ-১০), অসীম কুমার উকিল (নেত্রকোনা-৩)।

সিলেট বিভাগ

ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), জয়া সেনগুপ্তা (সুনামগঞ্জ-২), এমএ মান্নান (সুনামগঞ্জ-৩), মুহিবুর রহমান মানিক (সুনামগঞ্জ-৫), ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন (হবিগঞ্জ-৪), মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েস (সিলেট-৩), ইমরান আহমদ (সিলেট-৪), নুরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬), শাহাবউদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), সৈয়দা সায়রা মহসিন (মৌলভীবাজার-৩), অ্যাডভোকেট আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪), ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু (কুমিল্লা-৫), আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), আ হ ম মুস্তফা কামাল লোটাস (কুমিল্লা-১০), মুজিবুল হক (কুমিল্লা-১১), মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম (চাঁদপুর-২), ডা. দীপু মনি (চাঁদপুর-৩), এইচএম ইব্রাহিম (নোয়াখালী-১), ওবায়দুল কাদের (নোয়াখালী-৫), একেএম শাজাহান কামাল (লক্ষ্মীপুর-৩)।

ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (চট্টগ্রাম-১), ড. হাছান মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৭), ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (চট্টগ্রাম-৯), সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (চট্টগ্রাম-১৩), সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩), শাহীন আক্তার চৌধুরী (কক্সবাজার-৪), কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (খাগড়াছড়ি) ও বীর বাহাদুর উ শৈ সিং (বান্দরবান)।

ফরিদপুর বিভাগ

কাজী কেরামত আলী (রাজবাড়ী-১), ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ফরিদপুর-৩), কাজী জাফরউল্লাহ (ফরিদপুর-৪), লে. কর্নেল (অব) ফারুক খান (গোপালগঞ্জ-১), শেখ ফজলুল করিম সেলিম (গোপালগঞ্জ-২), শেখ হাসিনা (গোপালগঞ্জ-৩), নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন (মাদারীপুর-১), শাজাহান খান (মাদারীপুর-২)।

সকাল থেকেই দলীয় কার্যালয়ে মনোনয়নপ্রত্যাশী ও তাদের কর্মী-সমর্থকদের ভিড় ছিল। তারা আগেই আভাস পেয়েছিলেন আজ চূড়ান্ত মনোনয়নের টিকিট তুলে ধরা হবে।

মনোনয়নের চিঠি নিয়ে বেরিয়ে এসে অনেকে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। তাদের কর্মী-সমর্থকদের স্লোগানে স্লোগানে মুখর হয়ে উঠে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ।