পদ্মা সেতুর উদ্বোধন : বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের অভিনন্দন

স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধন আগামীকাল ২৫ জুন শনিবার। আর উদ্বোধনের এই ঐতিহাসিক মুহূর্তকে সামনে রেখে বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পদ্মা সেতু বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নতুন এবং গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ তৈরি করবে। সেইসঙ্গে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি, জনগণ এবং পণ্যকে দক্ষতার সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য টেকসই পরিবহন কাঠামো তৈরি করবে। এটি বাণিজ্য বৃদ্ধি করবে ও জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে। এটি দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধিতে বাংলাদেশের নেতৃত্বের আরেকটি উদাহরণ।’

আগামীকাল শনিবার সকাল ১০টায় বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত এই সেতুটি দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমের এলাকাগুলোকে ঢাকা ও অন্যান্য এলাকাগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত করবে।

ধারণা করা হচ্ছে, সেতুটি দেশের জিডিপি ১ দশমিক ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি করবে। কারণ, পদ্মা সেতু চালু হলে তা দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়াবে। সরবরাহ ব্যবস্থাতেও উন্নতি আসবে।

এই সেতু দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য অন্য রকম এক আবেগের নাম। কারণ লঞ্চ বা ফেরিতে পদ্মা পার হয়ে ঢাকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে দশকের পর দশক ধরে তারা দুর্ভোগ সয়েছেন। এই সেতু চালু হলে তা দেশের পর্যটন খাতেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ এতে করে ঢাকা থেকে কুয়াকাটা কিংবা সুন্দরবন ভ্রমণের সময় অনেকটা কমে আসবে।

এই সেতু দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য অন্য রকম এক আবেগের নাম। কারণ লঞ্চ বা ফেরিতে পদ্মা পার হয়ে ঢাকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে দশকের পর দশক ধরে তারা দুর্ভোগ সয়েছেন। এই সেতু চালু হলে তা দেশের পর্যটন খাতেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ এতে করে ঢাকা থেকে কুয়াকাটা কিংবা সুন্দরবন ভ্রমণের সময় অনেকটা কমে আসবে।