বাঁচার ইচ্ছা ছিল না, শেষ মুহূর্তের একটা ফোন পাল্টে দিল কেভিনের জীবন

ঠিক যেন সিনেমার চিত্রনাট্য, জীবন শেষ করতে প্রস্তুত একজন, সবকিছু ঠিকঠাক, চরম মুহূর্ত আসন্ন! এমন সময়ে একটা ফোন সবকিছু গোলমাল করে দিল৷

নিজের জীবনকে এমন ভাবেই ব্যাখ্যা করতে ভালোবাসেন কেভিন ওয়াল্স৷ নোট লিখে রীতি মতো আত্মহত্যা করতে যাচ্ছিলেন তিনি৷ একটি ফোন আশে অন্তিম মবহূর্তে৷ অপর প্রান্তের গলা শুনে আবারও জীবনের প্রতি মায়া পড়ে যায় কেভিনের৷ মত পরিবর্তন করে সে৷

কেভিনের ভাষায়, ‘ফোনটা বাজতেই মনে হয়েছিল এই ফোনটা না ধরে আমি মরতে পারি না৷’ সেই দিন ফোনের অপর প্রান্তে থাকা ব্লেক দশ বছর পরে কেভিনের স্ত্রী৷ সেদিন ব্লেকের ফোনই নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছিল কেভিনকে৷

গ্রীষ্মকালীন একটি ক্যাম্পে গিয়ে ব্লেকের সঙ্গে কেভিনের পরিচয়৷ তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৩৷ সেই থেকে শুরু বন্ধুত্ব৷ মাঝের কয়েক বছর কথাবার্তা বন্ধ হয়ে গেলেও কেভিনের মনের মণিকোঠায় থেকেই যায় ব্লেক৷ তবে কারণটা আজও জানে না কেভিন৷

সেদিন চরম মুহূর্তে ব্লেককে বিস্তারিত ভাবে নিজের মানসিক যন্ত্রণার কথা বলেছিল কেভিন৷ সব কিছু শুনে ব্লেকের উত্তর ছিল ‘এমন কর না!’ এই একটা কথাই ম্যাজিকের মতো কাজ করেছে কেভিনের জীবনে৷ ২০১৬ ব্লেককে নিজের মনের কথা জানিয়েছিল কেভিন৷ কালো হীরে সাক্ষী রেখে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল ব্লেককে৷ পাঁচ মাস পরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হল দু’জ