ভ্যাকসিন প্রদানে কাজ করবেন ৭ হাজারের বেশি কর্মী


চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের ২১ থেকে ২৫ তারিখের মধ্যে দেশে করোনার টিকার প্রথম চালান আসবে এবং ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে টিকা প্রয়োগ শুরু হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেখানে প্রধম দফায় টিকা প্রদানে রাজধানীসহ সারাদেশে ভ্যাকসিনেশন সেন্টারগুলোতে কাজ করবেন সাত হাজার ৩৪৪ সদস্যের ভ্যাকসিন দল।
সোমবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর মহাখালিতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নতুন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অধিদফতরের টিকা বিতরণ কর্মসূচির কমিটির সদস্য অধ্যাপক শামসুল হক।
অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, ২৭ জানুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদফতরের কাছে টিকা পৌঁছবে। এরপর কয়েকটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ও স্বেচ্ছাসেবকদের টিকা দেয়া হবে। এর এক সপ্তাহ পর মাঠ পর্যায়ে টিকা প্রয়োগ শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ইউনিয়ন পরিষদ, জেলা সদর হাসপাতাল, সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, পুলিশ, বিজিবি হাসপাতাল ও সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএইমএইচ) এবং বক্ষ্যব্যাধি হাসপাতালে ভ্যাকসিনেশন সেন্টারগুলো স্থাপিত হচ্ছে।
সেন্টারগুলোতে প্রতিটি দলে ভ্যাকসিন প্রদানের জন্য দুজন নার্স, সাকমো/পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শিকা এবং তাদের সঙ্গে চারজন স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন।
এছাড়া, ৬৪ জেলার ইপিআই স্টোর (ডব্লিউআইসি/আইএলআর), ৪৮৩টি উপজেলার ইপিআই স্টোর (আইএলআর)। একেকটি ডব্লিউআইসি কোল্ড স্টোরে এক লাখ থেকে চার লাখ ২৫ হাজার ডোজ টিকা রাখা যাবে। আইএলআর স্টোরে রাখা যাবে সাত হাজার একশ ডোজ টিকা। কোল্ড বক্সে ৯শ ডোজ টিকা পরিবহন করে নেওয়া যাবে।

এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন