ম্যাজিস্ট্রেট দেখে গরু হাটের ক্রেতা ও বিক্রেতাদের ভো-দৌঁড়
ঘড়ির কাটায় ঠিক দুপুর ১২ টা। আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে সকাল থেকেই চলছিল পশু হাঁটের বেচা কেনা । কিন্তু ক্রেতা বিক্রেতাদের মাঝে ছিলনা কোন সামাজিক দুরত্ব কিংবা স্বাস্থ্যবিধি। ঠিক সেই মুহুর্তে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউপির গরু হাঁটে হাজির হয় ভ্র্যামমান আদালত। সাথে ছিলেন সোনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যরাও।
এদের দেখা মাত্রই গরু হাঁটে শুরু হয় ক্রেতা বিক্রেতারা ভোঁদৌড়।
এসময় আটকৃত ১৩ জনকে নয় হাজার তিনশত টাকা অর্থদন্ড দেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জগৎ বন্ধু মন্ডল। এছাড়া ক্রেতা বিক্রেতাদের মাঝে কোন স্বাস্থ্যবিধি না থাকায় অবৈধ এ পশুর হাটঁটি বন্ধ করে দেয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জগৎ বন্ধু মন্ডল জানান, গ্রাম্য বাজারে স্বাস্থ্য বিধি অমান্য করায় পৃথক মামলায় অর্থদন্ড দেয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুহাসনাত মো. শহীদুল হক জানান, কোন ধরনের ইজারা না থাকলেও পাখীমারা বাজার সংলগ্ন এলাকায় এ পশুরহাঁট বসিয়ে করোনার মধ্যেও অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছিলো একটি চক্র। তবে আজ তা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন