যশোরের রাজগঞ্জে রমজানের শুরুতেই ফলের দাম বেড়েছে বাজার মনিটরিং করার দাবি ক্রেতাদের
 
            
                     
                        
       		মণিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ বাজারে রমজানের শুরুতেই নিত্যপণ্যের দাম আরো এক দফা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে ফলের বাজারেও। রমজানে ফলের চাহিদা থাকলেও দাম বৃদ্ধির কারণে ক্রেতারা কিনতে পারছে না। শ্রেণিভেদে প্রত্যেক ফলের দাম বেড়েছে।
রমজানের শুরুতেই সব ধরণের ফলের মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে রাজগঞ্জ বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন- চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম। তাই পাইকারি বাজার থেকে ফল বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। আবার সেই অনুযায়ী খুচরা বিক্রি করতে হচ্ছে। আড়তদারদের কারণেই ফলের দাম বাড়ছে এ দাবি খুচরা ফল বিক্রেতাদের। মঙ্গলবার (০৬ এপ্রিল-২০২২) সরেজমিনে রাজগঞ্জ খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে- আপেল, আঙুর, মালটা, খেজুর, পেয়ারা, আনারস, তরমুজ, কলা, বেল, পেঁপেসহ রোজায় যেসব ফল বেশি বিক্রি হয় তার প্রায় সবগুলোরই বাড়তি দাম। এর মধ্যে খেজুরের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। খেজুরের মতো বেড়েছে আঙুর ও আপেলের দাম। প্রতিকেজি আপেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকা, যা কিছুদিন আগেও ছিল ১৬০-১৭০ টাকা। প্রতিকেজি আঙুর বিক্রি হচ্ছে ২৪০-২৫০ টাকায়। কমলা লেবু বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকা। মালটা লেবু বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৩০০ টাকা প্রতিকেজি। ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের আনার (বেদানা) প্রতিকেজি ২০০-৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কলা ৮০ থেকে ১০০ টাকা, শশা ৬০ টাকা প্রতিকেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এই বাড়তি দামে রোজাদার অল্প আয়ের মানুষেরা ফল কিনতে পারছে না। সাধারণ ক্রেতারা বলছেন- ব্যবসায়ীরা কারসাজি করে, অতিরিক্ত দামে ফল বিক্রি করছে। মানুষকে ঠকাচ্ছে ব্যবসায়ীরা। নিয়মিত বাজার মনিটরিং করে এর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেন সাধারণ ক্রেতারা।
 
 
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন





 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	