পেঁয়াজের দাম বেড়ে দ্বিগুণ!


সপ্তাহের ব্যবধানের পেঁয়াজের দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। বাজারে দেশি ও ভারতীয় পেঁয়াজের দামের এখন তেমন কোনো পার্থক্য নেই। একইভাবে বেড়েছে আদা ও রসুনের দাম।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক বিক্রেতা জানালেন, গত সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। এখন বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫৫ টাকায়। ভারতীয় পেঁয়াজও বিক্রি হচ্ছে একই দামে।
ওই বিক্রেতা বলেন, ‘গতকাল পেঁয়াজ ৫০ টাকায় কিনে এনেছি, এখন ৫৫ টাকায় বিক্রি করছি। ভারতীয় পেঁয়াজ গত সপ্তাহে কিনে এনেছি ৩০ থেকে ৩৬ টাকা কেজি। বিক্রি করেছি ৪০ টাকায়। বর্তমানে ৫০ টাকা আড়তে বিক্রি করে আমরা ৫৫ টাকায় বিক্রি করছি। আদা গত সপ্তাহে আমরা কিনেছি প্রতিকেজি ৮৫ টাকায়। বিক্রি করেছি ১০০ টাকায়। এখন আড়তে ১০০ টাকা করে। আমরা ১১০ টাকায় বিক্রি করি। রসুন গত সপ্তাহে কিনেছি ৯০ টাকা কেজি। ১০০ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি করতে পেরেছি। এখন আড়তেই ১২০ টাকা কেজি। আমরা বিক্রি করছি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়।’
তবে চালের দাম মোটামুটি স্থিতিশীল। রাজধানীর পাইকারি বাজারে কেজিপ্রতি কাটারি ভোগ ৭৮ টাকা, নাজির শাইল ৬০-৬২ টাকা, মিনিকেট ৫৩-৫৫ টাকা, পাইজাম ৪৫ টাকা, মোটা চাল ৪৪ টাকা ও চিনিগুঁড়া ৮৫ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অন্যদিকে, সবজির বাজারে ক্রেতাদের মাথা গরম। সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, সরবরাহ কম এবং চাহিদার বিচারেই সবজির দাম ঊর্ধ্বগতি।

এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন। সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন