ইউট্যাব ইবি শাখার সভাপতি ড. তোজাম্মেল, সম্পাদক ড. জাফর

ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখার নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে।

এতে সভাপতি হিসেবে আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. তোজাম্মেল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবু জাফর খানকে মনোনীত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (০১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভবনের কলা অনুষদের ডিন অফিসে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় চলাকালে এ কমিটির ঘোষনা করা হয়।

এর আগে গত (১৬ জুলাই) ইউট্যাবের কেন্দ্রীয় প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান এই নতুন কমিটির অনুমোদন দেন।

৩১ সদস্যবিশিষ্ট এ কমিটির অন্যরা হলেন- সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. ইদ্রিস আলী ও অধ্যাপক মোহাম্মদ সেলিম, যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যাপক ড. রশিদুজ্জামান ও অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এ টি এম মিজানুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক ড. আব্দুল গফুর গাজী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক ড. খাইরুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক ড. সেলিম আল রেজা।

এছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন, অধ্যাপক ড. এ কে এম মতিনুর রহমান, অধ্যাপক ড. নজিবুল হক, অধ্যাপক ড. আব্দুর রহমান আনওয়ারী, অধ্যাপক ড. জাকির হুসাইন, অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক, অধ্যাপক ড. আব্দুস সামাদ, অধ্যাপক ড. শাহজাহান আলী, অধ্যাপক ড. নুরুন নাহার, অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান, অধ্যাপক এ এস এম শরফরাজ নেওয়াজ, অধ্যাপক ড. হুসাইন আহমাদ, অধ্যাপক ড. আব্দুস শাহীদ মিয়া, অধ্যাপক ড. আ হ ম নূরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. এ এস এম আইনুল হক আকন্দ, অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশেদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. হাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. এ কে নূরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. খোদেজা খাতুন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আশেক রায়হান মাহমুদ মনোনীত হয়েছেন।

সভায় সংগঠনটির শাখা সভাপতি অধ্যাপক ড. তোজাম্মেল হোসেন লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাদের সংগঠনের উদ্দেশ্য হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গবেষণা ও পেশাগত সুবিধাদির জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়া এবং দাবী অর্জনের সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। এছাড়াও জাতীয়, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক পর্যায়ে বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কনফারেন্স ও প্রশিক্ষণমুলক কর্মসূচির আয়োজন করা। রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকার ইস্যুতে ভূমিকা পালনে সক্রিয় থাকা এবং প্রয়োজনে জাতির স্বার্থে আন্দোলন অংশগ্রহণ করা।

এছাড়াও সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ সাংবাদিকদের উত্থাপিত বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।