‘ঢাকাবাসীকে যানজট ও জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি দিন’

সারা বিশ্বের মধ্যে বসবাসের অযোগ্য শহরের তালিকায় অন্যতম রাজধানী ঢাকা। এই অসম্মানসূচক অর্জন থেকে বেরিয়ে এসে রাজধানী ঢাকাকে বসবাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে দরকার দূর্নীতিমুক্ত ও টেকসই সমাধানের প্রতি আন্তরিক হওয়ার। রাজধানীর সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য মেট্রোরেল, ফ্লাইওভার, ফুটওভারব্রীজ সহ বেশ কিছু কাজ শুরু হয়েছে অনেক আগে। তবে শেষ যে কবে হবে নাকি আদৌ শেষ হবে কিনা এ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জনমনে। জনগণের দূর্ভোগ লাঘবে সরকার ও সংশ্লিষ্টদেরকে অতিদ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে রাজধানীবাসীকে যানজট ও জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি দিতে হবে।

২৫ জুন শুক্রবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তরের নগর দায়িত্বশীল ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা সভায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ উপর্যুক্ত কথা গুলো বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন নগর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, সেক্রেটারী মাওলানা আরিফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মুরাদ হোসেন, সহ-সাংগঠনিক মুফতী ফরিদুল ইসলাম, প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিন (পরশ), ইশা ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর পশ্চিম সভাপতি রায়হান চৌধূরী প্রমুখ।

তিনি আরও বলেন, নগরবাসীর দূর্ভোগ লাঘবে দরকার বাস্তব সম্মত স্থায়ী ও টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনার বাস্তবায়ন। দুই দিন পর পর রাস্তার খোড়াখুড়িতে নগরবাসী আজ চরম বিরক্ত। কর্তৃপক্ষের যোগ্যতা ও দক্ষতা নিয়ে চরমভাবে সন্দেহের অবকাশ তৈরি হয়েছে। উন্নয়নমূলক কাজ গুলোকে দীর্ঘায়িত করলে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিগ্রস্থ ব্যক্তি ও সরকারের ছত্রছায়ায় বেড়ে উঠা চাঁদাবাজদের পকেটে শতশত কোটি টাকা ঢুকে। এতে ব্যক্তি অঢেল সম্পদের মালিক হয়, মাঝখানে আমরা নগরবাসীরা অসহায়ের মত ভোগান্তি সহ্য করতেই থাকি। আর কোনও টালবাহানা না করে দয়া করে ঢাকাকে বসবাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন নগর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, সেক্রেটারী মাওলানা আরিফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মুরাদ হোসেন, সহ-সাংগঠনিক মুফতী ফরিদুল ইসলাম, প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিন (পরশ), ইসলামী যুব আন্দোলন ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, ইশা ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর পশ্চিম সভাপতি রায়হান চৌধূরী প্রমুখ।