পেশাজীবীদের সঙ্গে ইফতার করলেন খালেদা জিয়া

রমজানের অষ্টম দিনে পেশাজীবীদের সঙ্গে ইফতার করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারের ‘নবরাত্রি হলে’ পেশাজীবীদের সম্মানে তার এই ইফতার মাহফিলে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হকও। ইফতার শুরুর কয়েক মিনিট আগে অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছান তিনি।

ইফতারে জাতীয়তাবাদী দলের সমর্থিত পেশাজীবী ব্যক্তিবর্গের বাইরে প্রাক্তন সেনাপ্রধান লে. জেনারেল আতিকুর রহমান, প্রাক্তন আইজিপি আজিজুল হক, বিজেএমইএর সহসভাপতি মো. হাসান খান, সম্পাদক সৈয়দ কামালউদ্দিন প্রমুখ অংশ নেন।

ইফতারের আগে বিএনপি চেয়ারপারসন টেবিল টেবিল ঘুরে আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে ‍কুশল বিনিময় করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমদ, প্রাক্তন মন্ত্রী পরিষদ সচিব এ এস এম আবদুল হালিম, সম্পাদক আবুল আসাদ, রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, মাহমুদুর রহমান, আলমগীর মহিউদ্দিন, ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী, আনিস আলমগীর, মোস্তফা কামালসহ বিভিন্ন পেশার শীর্ষস্থানীয় নেতাদের নিয়ে মূল টেবিলে ইফতার করেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

শিক্ষাবিদদের মধ্যে অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ, অধ্যাপক খন্দকার মুস্তাহিদুর রহমান, অধ্যাপক আবদুল মোবিন, অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী, অধ্যাপক সদরুল আমিন, অধ্যাপক আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক আখতার হোসেন খান, অধ্যাপক তাহমিনা আখতার টফি, অধ্যাপক সামসুল আলম, অধ্যাপক শরিফউদ্দিন, অধ্যাপক সোহেল রানা, অধ্যাপক মাফরুহি সাত্তার, অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, ড. লুৎফর রহমান খান, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক ইসরাফিল প্রামাণিক রতন, ড. দেবাশীষ, কবি মাহমুদ শফিক, ছড়াকার আবু সালেহ, চলচ্চিত্রকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার, চিত্রনায়ক আশরাফউদ্দিন উজ্জ্বল প্রমুখ ইফতারে ছিলেন।

জাতীয় দৈনিক ও সংবাদ সংস্থার সম্পাদক ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের মধ্যে মাহফুল হক, মাহফুজউল্লাহ, এম এ আজিজ, খায়রুজ্জামান মুকুল, আব্দুস শহীদ, সৈয়দ আবদাল আহমেদ, মাইনুল ইসলাম, কাদের গনি চৌধুরী, এনাম আবেদীন, লোটন একরাম, রাশেদুল হক, আলী মাহমুদ, জাহেদ চৌধুরী, লুৎফর রহমান হিমেল, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার আবদুল হাই সিদ্দিকী, ফাহিম আহমেদ, বোরহানুল হক সম্রাট, রেডিও টুডের বার্তা সম্পাদক ইমামুল হক শামীম ছিলেন।

পেশাজীবী নেতাদের মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সম্পাদক মাহবুবউদ্দিন খোকন, ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজী, ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের আ ন হ আখতার হোসেইন, এগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আনোয়ারুন্নবী, এমবিএ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ আলমগীর, ঔষধ শিল্প মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস এম শফিউজ্জামান, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শওকত মাহমুদ, মহাসচিব এম আবদুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি আবদুল হাই শিকদার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মুরসালীন নোমানী, শিক্ষক-কর্মচারি ঐক্যজোটের সভাপতি অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া প্রমুখ ছিলেন।

ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের সালাহউদ্দিন মো. আলমগীর, আবু মোতালেব বিজেএমইএর মেজবাহউদ্দিন আলী, প্রাক্তন সভাপতি এস এম ফজলুল হক, সাহাদাত হোসেন সেলিম প্রমুখ ইফতারে অংশ নেন।

বিএনপি নেতাদের মধ্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, আহমেদ আজম খান, গিয়াস কাদের চৌধুরী, আবদুল কাইয়ুম, আবদুস সালাম, কবীর মুরাদ, অবসরপ্রাপ্ত মেজর কামরুল ইসলাম, তাবিথ আউয়াল, রুমিন ফারহানা, বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান, সদস্য শায়রুল কবির খান, শামসুদ্দিন দিদারসহ কেন্দ্রীয় নেতা ও প্রাক্তন সাংসদরা ছিলেন এই ইফতারে।